ভোটার আইডি কার্ড চেক ও ডাউনলোড করার নতুন নিয়ম ২০২৪

মাহফুজুর রহমান
ভোটার আইডি কার্ড চেক

আইডি কার্ড চেক করার প্রয়োজন এখন সবসময় হয়, কারন জাতীয় পরিচয়পত্র সবকিছুতেই দরকার পড়ে, তাই যারা অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড চেক করতে চান তাদের জন্য আজকের পোস্টটি। এন আইডি ডাউনলোড করার এই পোস্টটি সম্পূর্ণ ভালো করে পড়ুন আপনার ভোটার আইডি কার্ড ছবিসহ ডাউনলোড করতে পারবেন এবং আইডি কার্ড সম্পর্কিত সব সমস্যা আশা করি সমাধানও হয়ে যাবে এবং সহজে মোবাইলের মাধ্যমে ভোটার আইডি কার্ড অনলাইন কপি ডাউনলোড করতে পারবেন খুব সহজেই এই পোস্টটি পড়ার পর।

নতুন ভোটার আইডি কার্ড চেক বলেন অথবা পুরাতন আইডি কার্ড উভয়টির নিয়ম সমান তাই আপনি নতুন ভোটার হন অথবা পুরাতন ভোটার আপনাকে এই একই ভাবে চেক করতে হবে আমরা আইডি কার্ড চেক সম্পর্কিত A to Z এই পোস্টটিতে শেয়ার করেছি আপনারা যাতে সহজে এন আইডি কার্ড চেক করে ভোটার আইডি কার্ড অনলাইন কপি ডাউনলোড নিতে পারেন।

এন আইডি কার্ড চেক করতে আমাদেরকে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে অনলাইনে আপনারা নিজেদের জাতীয় পরিচয়পত্র কার্ড বের করতে পারতেছেন না। তাই এই পোস্টটি যদি আপনি ভালো ভাবে ফলো করেন তাহলে অনেক সহজেই আপনি আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র চেক করতে পারবেন। তাহলে শুরু করা যাক আজকের এন আইডি কার্ড চেক করার পদ্ধতিটি।

মোবাইলের মাধ্যমে ভোটার আইডি কার্ড চেক যেভাবে করবেন?

কম্পিউটার এবং মোবাইল যেকোনো ভাবেই এই ধাপ গুলো অনুসরণ করে ভোটার আইডি কার্ড অনলাইন কপি ডাউনলোড করতে পারবেন, আমরা বেশিরভাগ মোবাইলে ভোটার আইডি কার্ড চেক করতে চাই তাই আমরা মোবাইলে চেক করার নিয়মটা দিয়েছে তবে আপনি যেকোন মাধ্যমে NID Card Check in Online করে নিতে পারবেন আশা করি:

আমরা অনলাইনে নতুন ভোটার হওয়ার জন্য একটি আবেদন ফরম পূরণ করতে হয়, এবং পরবর্তীতে এই আবেদন ফরম উপজেলা নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়ার পর আমাদের ফটো এবং ফিঙ্গার নিয়ে থাকে। এই সময় ভোটার আইডি কার্ড চেক করার জন্য বা পরবর্তীতে নির্বাচন কমিশন থেকে কার্ড সংগ্রহ করার জন্য একটি স্লিপ দেওয়া হয় যেখানে ৯ ডিজেটের একটি নাম্বার থাকে আমরা এই নাম্বারের মাধ্যমে ভোটার আইডি কার্ড চেক করব। নিচের ছবির মত স্লিপ দেওয়া হয়।

ভোটার আইডি কার্ড চেক

প্রথম ধাপ

প্রথমে আপনার মোবাইলের বা কম্পিউটারের যেকোনো একটি ব্রাউজার ওপেন করুন এবং গুগলে সার্চ করুন. NID Card Check, দেখবেন সর্বপ্রথম services.nidw.gov.bd এ ওয়েবসাইট আসবে সেই ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন। তখন নিচে দেওয়া পিকচারের মত হোম পেজ আপনার সামনে আসবে। সম্পুর্ন পোস্টটি পড়ূন প্রথমে তারপর অনলাইনে চেক করা শুরু করেন তাহলে অসুবিধা ছাড়া ভোটার আইডি কার্ড চেক করতে পারবেন। যদি উপরের লিঙ্কে ভিজিট করতে কোন অসুবিধা হয় তাহলে পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ে এই ওয়েবসাইটটি services.nidw.gov.bd/nid-pub/ এখান থেকে কপি করে গুগল সার্চ করলে NID card Check করার অফিসিয়াল সাইট পেয়ে যাবেন।

ভোটার আইডি কার্ড চেক

আপনি নতুন ভোটার হয়েছেন তাই আপনাকে ভোটার আইডি কার্ড চেক করার জন্য রেজিস্ট্রেশন করতে হবে আপনি রেজিস্ট্রেশন অপশনে ক্লিক করুন। তারপর আপনি পরের ধাপ পড়ুন। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ভোটার আইডি কার্ড এর ওয়েবসাইট পেতে সমস্যা হলে এখানে ক্লিক করুন service.nidw.gov.bd NID card Check

আইডি কার্ড চেক করার নিয়ম
আইডি কার্ড চেক

NID Card Download এবং চেক করার জন্য রেজিস্ট্রেশন অপশনে ক্লিক করার পর উপরের পিকচারের মত পেইজ ওপেন হবে এখানে প্রথমে ২ টি অপশন রয়েছে একটি হল ফর্ম নাম্বার এবং আরেকটি হল ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার,  এই দুই মাধ্যমেই ভোটার আইডি কার্ড চেক করতে হবে, যেহেতু আপনি নতুন আইডি চেক করবেন তাই এখনও ভোটার আইডি কার্ড পাননি তাই আপনার কাছে এন আইডি কার্ডের নাম্বার নেই আপনি স্লিপ নাম্বার দিয়ে চেক করবেন।

বিঃদ্রঃ: আপনার কাছে যদি ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার থাকে তাহলে আপনি ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার দিয়েও চেক করতে পারবেন। এখানে স্লিপ নাম্বার দিয়ে দেখানো হয়েছে।

অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন কিভাবে করবেন জানতে ভিজিট করুন

দ্বিতীয় ধাপ:

আপনি ফরম নাম্বারের (স্লিপ নাম্বার) নয় ডিজিটের নাম্বার প্রথম লাইনে বসাবেন, অথবা ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার বসাবেন যদি থাকে, তার পর আপনার জন্ম তারিখ সঠিক ভাবে বসাবেন, এবং একটি কেপচার দেওয়া রয়েছে এটি দিয়ে ভোটার আইডি চেক করতে সাবমিট অপশনে ক্লিক করুন। পরে পড়ুন..

জাতীয় পরিচয়পত্র চেক এর জন্য নাম্বার জন্ম তারিখ দেওয়ার পর এখন আপনার অ্যাকাউন্ট ইনফরমেশন দিবেন আপনার ভোটার এলাকার নাম জেলার নাম বিভাগের নাম সব কিছু ভোটার আইডি কার্ডে যেভাবে দেওয়া রয়েছে ঠিক সেভাবেই দিবেন ভুল হলে আপনার রেজিস্ট্রেশন হবে না তাই সঠিক ভাবে বসাবেন। যেসব তথ্য এই ধাপে দিবেন তাহলো..

বর্তমান ঠিকানায়:

  • বিভাগ
  • জেলা
  • উপজেলা

স্থায়ী ঠিকানায়:

  • বিভাগ
  • জেলা
  • উপজেলা

আপনার বর্তমান ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানা আলাদা আলাদা হলে সঠিক ভাবে যেভাবে ভোটার আইডি কার্ডের আবেদন করার সময় দিয়েছেন সেভাবে দিবেন, আর যদি আপনার উভয় ঠিকানা এক হয় তাহলে একই ঠিকানা দুইবার বসাবেন, তারপর পরবর্তী অপশনে ক্লিক করুন এবং পরের ধাপ পড়ুন।

তৃতীয় ধাপ:

এই ধাপে আপনার মোবাইল নাম্বার ভিরিফাই করতে হবে আপনি ভোটার ফরম দেওয়ার সময় যে মোবাইল নাম্বার দিয়েছেন এই পেইজটিতে নাম্বারটি সো হবে আপনি চাইলে চেইন্জ অপশনে ক্লিক করে চেঞ্জ ও করতে পারবেন। কোডের জন্য ক্লিক করবেন আপনার ফোনে একটি কোড আসবে এই কোডটি এখানে বসাবেন এবং পরবর্তী ধাপের জন্য ক্লিক করবেন।

ভোটার আইডি কার্ড চেক

আপনার মোবাইল নাম্বার কোড দিয়ে ভেরিফাই করার পর এখন পরবর্তী ধাপে আপনি আপনার ফেইস ভেরিফাই করতে হবে পোস্টটি পড়তে থাকুন বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ভোটার আইডি জন্য আপনার ফেইস ভেরিফাই খুব সহজে করতে পারবেন।

চতুর্থ ধাপ:

ভোটার আইডি কার্ড চেক করতে ফেইস ভেরিফাই যেভাবে করবেন?

নাম্বার ভিরিফাই শেষ হওয়ার আপনার সামনে নতুন একটি পেজ আসবে এই পেইজটিতে আপনি NID Wallet ইন্সটল করতে হবে এবং আপনার ফেইস ভেরিফাই করতে হবে নিচের ছবির প্রতি লক্ষ্য করুন।

ভোটার আইডি কার্ড চেক করার জন্য ফেইস ভেরিফাই করার প্রয়োজন হয়। আইডি কার্ড চেক করতে ফেইস ভেরিফাই কিভাবে করবেন তার সহজ উপায় আমরা বলে দিচ্ছি যাতে আপনি সহজে করতে পারেন ফেইস ভেরিফাই এবং এন আইডি কার্ড চেক।

স্টেপ ১. NID Wallet নামের একটি অ্যাপ ইন্সটল করতে হবে এর জন্য প্রথমে আপনি আপনার মোবাইলের প্লে স্টোর ওপেন করে সার্চ করুন NID Wallet এন আইডি ওয়ালেট সার্চ করার পর প্রথমে যে অ্যাপ আসবে আপনি ইন্সটল করে নিন।

স্টেপ ২. অ্যাপ ইন্সটল করার পর আপনি ভোটার আইডি কার্ড রেজিস্ট্রেশন করার যে ধাপে ছিলেন সেখানে লাল বটমে ক্লিক করবেন যাতে লেখা রয়েছে Tap to open NID Wallet ক্লিক করার পর আপনি আপনার ইন্সটল করা অ্যাপ নিচে দেখবেন ক্লিক করার সাথে সাথে ভেরিফাই করার জন্য অপশন পেয়ে যাবেন।

স্টেপ ৩. আপনার ফেইস ভেরিফাই কমপ্লিট হওয়ার পর অটোমেটিকলি আপনি ভোটার আইডি কার্ড রেজিস্ট্রেশন করার যে ধাপে ছিলেন সে ধাপে নিয়ে যাবে এবং আপনি আপনার ফেইস ভেরিফাই সাকসেসফুল দেখতে পাবেন।

আপনি উপরে দেওয়া ফেইস ভেরিফাই করার নিয়ম অনুসরণ করে ভেরিফাই করার কাজ সম্পূর্ণ করতে পারবেন। আপনি যখন ফেইস ভেরিফাই করা শেষ করে নিবেন তারপর ভোটার আইডি কার্ড চেক করার জন্য পরবর্তী ধাপে অটোমেটিকলি নিয়ে যাবে। ফেইস ভেরিফাই করতে আপনি লাল বটমে ক্লিক করলে আপনাকে অ্যাপস ডাউনলোড করার জন্য একটি পেইজ আসবে আপনি ডাউনলোড করার আবার লাল বটমে ক্লিক করলে নিচে দেখবেন NID Wallet apps টি আসবে অ্যাপসে ডুকার পর বাকি সব বুঝতে পারবেন। ভেরিফাই কমপ্লিট হলে পরের ধাপ পড়ুন।

চেক করার ৫ম ধাপ

বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ভোটার আইডি কার্ড চেক করার জন্য যখন আপনি ফেইস ভেরিফাই করা শেষ করবেন তখন অটো আরেকটি পেইজ আসবে এবং প্রফাইল পিকচার এবং বাকি ভোটার তথ্য সো হবে এবং এখানে একটি পাসওয়ার্ড সেটাপ করতে বলবে চাইলে আপনি পাসওয়ার্ড দিতেও পারেন আবার চাইলে না দিয়ে আপনি সামনের ধাপে যেতে পারবেন, পাসওয়ার্ড সেটাপ করলে লাভ এটিই যে আপনি পরবর্তিতে যদি আপনি আবার আপনার ভোটার আইডি কার্ড চেক করতে চান বা ডাউনলোড করতে চান তাহলে অনেক সহজেই করতে পারবেন এটি।

জন্ম নিবন্ধন অনলাইন চেক করুন।

ভোটার আইডি কার্ড চেক

কিভাবে ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করবেন?

ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড পরবর্তী স্টেপে আপনি যদি পাসওয়ার্ড সেটাপ করেন তাহলে জাতীয় পরিচয়পত্র নাম্বার/ ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার এবং আপনার দেওয়া পাসওয়ার্ড দিয়ে পরের ধাপে যাবেন। আর যদি চান তাহলে এড়িয়ে যেতে ও পারেন, এই পেইজটিতে আপনার ভোটার আইডি কার্ডের সকল তথ্য দেওয়া পাবেন এবং সাইটে আপনার আইডি কার্ডের ডাউনলোড অপশন ও দেখতে পাবেন, ডাউনলোডে ক্লিক করলে আপনার আইডি কার্ড ডাউনলোড হয়ে যাবে।

ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড

ডাউনলোড কমপ্লিট হওয়ার পর আপনি নিচের পিকচারের মত আপনার আইডি কার্ড দেখতে পাবেন।ভোটার

ভোটার আইডি কার্ড দেখার নিয়ম উপরে বিস্তারিত জানতে পারলেন এখন‌ আপনি এই কার্ডের মাধ্যমে আপনার সকল কাজ করতে পারবেন। চাইলে আপনি প্রিন্ট করে আপনার যে সব কাজে প্রয়োজন আপনি ব্যবহার করতে পারবেন।

ভোটার নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড বের করার নিয়ম

ভোটার আইডি কার্ড অনলাইন কপি বের করব?

অনেকেই কমেন্ট করেছেন যে ভাই বলেন যে কিভাবে আমি ভোটার আইডি কার্ড বের করব আমার বটম মোবাইল থেকে? তাই এর জন্য সহজ পদ্ধতি হচ্ছে এটি, আপনি উপরের ধাপগুলো অনুসরণ করে আপনার এন আইডি কার্ড এর মেইন কপি বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ভোটার আইডি কার্ড কপি চেক করতে পারবেন,

এসএমএস দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড চেক NID Card Check By SMS

এসএমএস দিয়ে আইডি কার্ড চেক করার জন্য Nid card check By SMS, আপনার মোবাইলের ম্যাসেজ অপশনে গিয়ে টাইপ করবেন NID লিখে পরে একটি স্পেস দেবেন তারপর ফরম/স্লিপ নম্বরটি লিখে আবার একটি স্পেস দেবেন তারপর জন্ম তারিখ লিখবেন এই নিয়মে DD/MM/YYYY। তারপর ১০৫ নম্বরে ম্যাসেজ সেন্ট করে দেবেন। উক্ত ফরমেটে মোবাইল থেকে ১০৫ নম্বর ম্যাসেজ পাঠানোর পর ফিরতে ম্যাসেজে আপনার Nid Number জানিয়ে দেয়া হবে। উদাহরন: NID 89867788 06/11/2001 এইভাবে লিখে 105 নাম্বারে মেসেজ দিয়ে দিবেন।

কোন কিছু না বুঝে থাকলে কমেন্ট করবেন আপনাকে বুঝিয়ে দেওয়া হবে এবং সবাই ভালো থাকবেন এবং পোস্টটি শেয়ার করবেন।

বিঃদ্রঃ বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ভোটার আইডি কার্ড চেক পোস্টটি পড়ে না বুঝে থাকলে একদম নিচে ভিডিও দেওয়া আছে দেখে নিবেন আশা করি বুঝতে পারবেন কিভাবে ভোটার আইডি কার্ড চেক করবেন অনলাইনে।

If you want to check nid card online, first of all, you need to open your mobile browser then search on google NID card Check or voter id card Check and then you will see Bangladesh national id card official website called services.nidw.gov.bd Visit this website after complete registration if you not registered, nid registration process mentioned above please check again, then log in for nid card download or check you will get download option in your profile right side.

ভোটার আইডি কার্ড পেতে কতদিন লাগে?

ভোটার নিবন্ধনের কতদিন পর NID Card কার্ডের অনলাইন কপি পাওয়া যায়? এবং কিভাবে অনলাইন কপি পেতে পারি?

আপনার ভোটার আইডি কার্ড পেতে কতদিন লাগবে? সাধারণত ভোটার নিবন্ধন এর ২০/২৫ দিনপর আপনি আপনার মোবাইলে যদি উপরের দেওয়া দেওয়া ধারাবাহিক ধাপ গুলো অনুসরণ করে ভোটার আইডি কার্ড চেক করেন তাহলে এনআইডির কপি দেখতে পারবেন আপনি চাইলে অনলাইন কপি ডাউনলোড করে আপনার সকল কাজ করতে পারবেন। , তারপর তারাই আপনাকে আপনার থানার নির্বাচন কমিশনে পাঠিয়ে দিবে। আর হার্ডকপি আসতে একটু সময় লাগবে। তবে যখন আসবে তখন আপনার মোবাইল ম্যাসেজে জানিয়ে দিবে। আপনি আপনার নির্বাচন কমিশনে গিয়ে খুজ করলে পেয়ে যাবেন।

ইপাসপোর্ট বা পাসপোর্ট চেক কিভাবে করবেন অনলাইনে

আইডি কার্ড চেক করার প্রয়োজন কেন হয়?

ভোটার আইডি কার্ড চেক ও ডাউনলোড করার প্রয়োজনীয়তা তখন হয় যখন আমরা নির্দিষ্ট তারিখের মধ্যে আইডি কার্ড টি হাতে না পায়, তখন আমাদের ভোটার আইডি কার্ডটি হয়েছে কিনা বা অনলাইনে এসেছে কি না এই সব কারনেই ভোটার আইডি কার্ড চেক করার প্রয়োজন পড়ে সাধারণত।

অনেক সময় আমরা অনেকেই ভোটার আইডি কার্ড টি আমাদের সাথে রাখতে পারি না। বিভিন্ন সময় ঘর থেকে বের হয়ে যাওয়ার পর এন আইডি কার্ডের প্রয়োজন পড়ে এ সময় যদি ভোটার আইডি কার্ড অনলাইন কপি আমাদের সাথে থাকে তাহলে অনলাইন কপির মাধ্যমে এই কাজটি করতে পারি।

এবং সব থেকে বড় সুবিধা হলো আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র অনলাইন কপি আপনি দেশে হন বা বিদেশে হন যেকোনো জায়গায় থেকে ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করে প্রিন্ট করে আপনার যেকোন কাজ সম্পূর্ণ করতে পারবেন।

GPF Balance check on mobile: জিপিএফ ব্যালেন্স চেক

এন আইডি কার্ড সংশোধন এবং NID Card Download সংক্রান্ত প্রশ্ন এবং উত্তর।

আমাদের মনে ভোটার আইডি কার্ড নিয়ে অনেক ধরনের প্রশ্ন রয়েছে সব প্রশ্নের উত্তর আমরা সহজেই এক জায়গার মধ্যে পাওয়া অনেক কষ্টকর তাই আপনাদের জন্য সহজার্তে আমরা আইডি কার্ড সম্পর্কিত যত ধরনের প্রশ্ন রয়েছে সব প্রশ্নের উত্তর এই একটি পোস্টে দিয়েছে যাতে করে সহজেই আপনি আপনার প্রশ্নের উত্তরটা খুঁজে নিতে পারেন।

কিভাবে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ভোটার আইডি কার্ড বা ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করবেন তা নিয়ে বিস্তারিত একটি আর্টিকেল আমাদের ব্লগে রয়েছে প্রয়োজন হলে দেখতে পারেন। তাহলে এখন আইডি কার্ড সংশোধন নিয়ে প্রশ্ন ও উত্তর দেখে নিন।

প্রশ্নঃ ভোটার আইডি কার্ড কতবার সংশােধন করা যায়?
উত্তরঃ একটি ভোটার কার্ড বার বার সংশােধন করা যাবেনা একটি কার্ড মাত্র এক বার আপনি সংশােধন করতে পারবেন। তবে আপনার সংশোধনের কারণ যুক্তিযুক্ত না হলে কোন রকম সংশােধন হবে না।

প্রশ্নঃ আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রে জন্ম তারিখ ভুল হয়ছে আপনার কাছে কোন দলিল নেই, কিভাবে সংশােধন করবেন?
উত্তরঃ আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রে জন্ম তারিখ ঠিক না থাকলে আর যদি আপনার কাছে কোন দলিল না থাকে তাহলে এটা সংশােধন করার জন্য আপনার নিকটস্থ থানা বা জেলা নির্বাচন কমিশনের অফিসে আপনাকে আবেদন করতে হবে। তাঁরা আপনাকে সবকিছু বুঝিয়ে দিবে।

প্রশ্নঃ স্বাক্ষর পরিবর্তন কিভাবে করতে পারি?
উত্তরঃ আপনার যদি ভোটার আইডি কার্ডের স্বাক্ষর পরিবর্তন করতে চান তাহলে অবশ্যই করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনাকে নতুন সাক্ষর এর নমুনা এবং গ্রহণযোগ্য কারণ সহ আবেদন করতে হবে। আর মাত্র একবারই পরিবর্তন করতে পারবেন আপনার ভোটার আইডি কার্ডের সাক্ষর।

প্রশ্নঃ ভোটার আইডি কার্ডের বয়স বা জন্ম তারিখ পরিবর্তন করার উপায় কি?

উত্তরঃ জন্ম তারিখ বা বয়স পরিবর্তনের জন্য আপনি এখন যে তারিখ দিতে চাচ্ছেন সে তারিখ আপনার SSC এবং HSC সার্টিফিকেট অনুযায়ী হলে আপনি আবেদন করতে পারবেন এ ক্ষেত্রে আপনার সকল সার্টিফিকেট এবং জন্ম নিবন্ধন সহ আবেদন করার সময় সাবমিট করতে হবে।

প্রশ্ন: আমার ভোটার আইডি কার্ড হারিয়ে গেছে, কিভাবে আমি আমার NID উদ্ধার করতে পারি?

উওর: আমাদের সকল মানুষের নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের মধ্যে খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা জিনিস হচ্ছে জাতীয় পরিচয় পত্র বা ভোটার আইডি কার্ড। এখন যদি আমরা ভোটার আইডি কার্ডটি হারিয়ে ফেলি বা কোনো ভাবে নষ্ট হয়ে যায় তাহলে আমাদেকে নানা রকম অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয়। তাই আমাদের সবার উচিত ভোটার আইডি কার্ড টি খুব যত্ন সহকারে সেইফে রেখে দেওয়া। এসবের পরেও যদি আপনার আইডি কার্ডটি হারিয়ে যায় তাহলে নিম্নের ধাপ গুলো ফলো করে আপনি আপনার আইডি কার্ডটি সংগ্রহ করতে পারবেন খুব সহজেই। আপনার ভোটার আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয়পত্র হারিয়ে গেলে, প্রথমে আপনার নিকটস্থ থানায় সাধারণ ডায়েরি করতে হবে। এরপর এই ডায়েরী (জিডি) স্কেন কপি আপলোড করে অনলাইনে আইডি কার্ডের রিইস্যুর আবেদন করতে হবে। আবেদন অনুমোদন হওয়ার সাথে সাথেই অনলাইন থেকেই ভোটার আইডি কার্ড/জাতীয় পরিচয়পত্র ডাউনলোড করতে পারবেন।

প্রশ্নঃ Bangladeshe ভোটার হওয়ার জন্য কি কি কাগজপত্র লাগে এবং কত দিনের মধ্যে ভোটার স্মার্ট আইডি কার্ড হাতে পাওয়া যায়?

উওরঃ আপনার জন্ম নিবন্ধন সনদ অনুযায়ী আপনার পরিচিত, জন্ম নিবন্ধন, বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা, স্টুডেন্ট হলে এসএসসি এইচএসসি সার্টিফিকেট এবং মার্কশিট এবং আপনার উপস্থিতি আর কিছুই লাগবে না। আমি ২০১৪ সালে ভোটার নিবন্ধন করে ২০১৬ সালের প্রথম দিকে স্মার্ট এন আইডি কার্ড পেয়ে গেছিলাম কিন্তু এখন সর্বোচ্চ ২১ থেকে ৩০ দিনের মধ্যেই আপনার স্মার্ট এন আইডি কার্ড অনলাইন কপি পেয়ে যাবেন বলে আশা করি, তবে ঢাকার শহরের বাইরে হলে অনেক সময় লাগবে।

প্রশ্নঃ ভোটার নিবন্ধনের কতদিন পর NID কার্ডের অনলাইন কপি পাওয়া যায়? এবং কিভাবে অনলাইন কপি পেতে পারি?

উওরঃ ভোটার নিবন্ধন এর ২০/২৫ দিনপর আপনি আপনার মোবাইলে মাধ্যমে উপরের ভোটার আইডি কার্ড চেক করার ধাপসমূহ ফলো করে এনআইডির কপি পেয়ে যাবেন, এবং হার্ডকপি আসতে একটু সময় লাগবে এবং সেটাও মোবাইল ম্যাসেজে জানিয়ে দিবে। বা আপনি আপনার নির্বাচন কমিশন অফিসে যোগাযোগ করলে পেয়ে যাবেন।

প্রশ্নঃ আমি এখনও ভোটার হইনি। আমি যদি এখন নতুন ভোটার হওযার জন্য আবেদন করি, তাহলে কতদিন পরে ভোটার আইডি কার্ড আমার হাতে পাব?

উওরঃ ভোটার আইডি কার্ড হাতে পেতে অনেক সময় লাগবে তবে অনলাইনে আবেদন করে জমা এবং ছবি তোলা ফিন্গার দিয়ে আসার ২০ দিন পর আপনার মোবাইল থেকে উপরের দেওয়া ধাপ গুলো অনুসরন করে ভোটার আইডি কার্ড অনলাইনে চেক করলে পেয়ে যাবেন।

প্রশ্নঃ ভোটার আইডি কার্ড বানানোর জন্য ছবি তুলে এবং প্রয়োজনীয় সব কিছু দেবার পর, ভোটার আইডি কার্ড পেতে কতদিন সময় লাগে?

উওরঃ ২০-৩০ সময় লাগবে এবং কিন্তু এটি অনলাইন কপি ডাউনলোড করতে আর পাওয়ার জন্য একটু সময় লাগবে আপনি আপনার নির্বাচন কমিশন অফিসে গিয়ে যোগাযোগ করলে তারা বলে দিবে।

প্রশ্নঃ আমি এখন বিদেশে চলে যাব। আমার কার্ড কি অন্য কেউ উত্তোলন করতে পারবে?

উত্তরঃ না উওলন করতে পারবেন না। তবে অনলাইন থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন।

প্রশ্নঃ আমার ভোটার কার্ডে ইচ্ছাকৃত ভুল তথ্য দিলে কি হবে?

উত্তরঃ জেল বা জরিমানা অথবা উভয় দন্ডে দণ্ডিত হতে পারে।

প্রশ্নঃ আমার বিভিন্ন দলিলে বা কাগজপত্রে আমার বিভিন্ন বয়স/নাম আছে। কোনটা ভোটার রেজিস্ট্রেশনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে?

উত্তরঃ আপনার এসএসসি অথবা এইচএসসি পরীক্ষার সনদে উল্লেখিত বয়স ও নাম। এবং ভবিষ্যতে ৫ম/৮ম সমাপনী পরীক্ষার সনদ ও গ্রহণযোগ্য হবে। লেখাপড়া না জানা থাকলে জন্ম সনদ, এবং পাসপোর্ট, । ড্রাইভিং লাইসেন্স দিয়ে ও আবেদন করা যাবে।

প্রশ্নঃ একজন ব্যক্তির ক্ষেত্রে কি একাধিক নামে ও বয়সে একাধিক এন আইডি কার্ড পাওয়া সম্ভব?

উত্তরঃ না। একজন একটি মাত্র কার্ড করতে পারবেন। আপনার তথ্য গোপন করে একাধিক স্থানে ভোটার হলে কেন্দ্রীয় সার্ভারে আঙুলের ছাপ দ্বারা তা ধরা পড়বে এবং অবশ্যই তার বিরুদ্ধে মামলা হবে।

প্রশ্নঃ আমি নতুন ভোটার হওয়ার ক্ষেত্রে কি কি কাগজপত্রাদি প্রয়োজন হবে?

উত্তরঃ আপনার জন্ম নিবন্ধন সনদ, এস.এস.সি বা এইচএসসি পরীক্ষা পাসের সনদ (যদি থাকে), আপনার ঠিকানা প্রমাণের জন্য কোন ইউটিলিটি বিলের কপি, নাগরিক সনদ, বাবা-মা এবং বিবাহিত হলে স্বামী/স্ত্রীর এনআইডি কার্ডের ফটোকপি, পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স, টিআইএন (TIN) নম্বর (যদি থাকে)।

ভোটার আইডি কার্ড সম্পর্কিত আরোও অনেক প্রশ্ন এবং উত্তর রয়েছে, যে প্রশ্নগুলো আপনারও উপকার হতে পারে তাই ভোটার আইডি কার্ড সম্পর্কিত প্রশ্ন এবং উত্তর গুলো পড়ে আসতে পারেন।

ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার নিয়ম?

আপনার ভোটার আইডি কার্ডে যদি কোন সমস্যা থাকে যেমন ভোটার আইডি কার্ডের নামে ভুল অথবা জন্ম তারিখ ভুল রয়েছে অথবা অন্য কোন সমস্যা থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি ID Card Check online সংশোধন করতে পারবেন এর জন্য কি কি করতে হবে বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন।

স্মার্ট কার্ড ডাউনলোড এবং চেক করার নিয়ম:

আপনার যদি স্মার্ট কার্ড হয়ে যায় এবং আপনি এখনো হাতে পাচ্ছেন না তাহলে আপনার জন্য করনীয় হল প্রথমে আপনি আপনার স্মার্ট কার্ড অনলাইনে চেক করে দেখুন যদি আপনার স্মার্ট কার্ড অনলাইনে চলে আসে তাহলে অবশ্যই আপনি আপনার উপজেলার নির্বাচন কমিশন অফিসে গিয়ে যোগাযোগ করলে আপনার স্মার্ট কার্ড আপনার হাতে পেয়ে যাবেন তার জন্য প্রথমে আপনি আপনার স্মার্ট কার্ড চেক করে নিন চেক করার জন্য ভিজিট করুন

নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার নিয়ম

আপনি যদি ভোটার না হয়ে থাকেন তাহলে আজই অনলাইনে ID Card Check online জন্য আবেদন করে নিন আপনার মোবাইল থেকে কিভাবে আপনি আপনার মোবাইলের মাধ্যমে নতুন ভোটার আইডি কার্ডের জন্য আবেদন করবেন এর জন্য আমাদের এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ুন এবং দেখে দেখে অনলাইনে আবেদন করে ফেলুন নতুন ভোটার আইডি কার্ডের জন্য। ভিজিট করুন

ভোটার নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড বের করার নিয়ম

Voter ID Card check by NID Number: Voter number diye id card check korar jonno amra onek sohoj akta maddom amader blog e share koreci tai ei poste visit kore NID Card download kore nen aro taratari ভোটার নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড বের করার নিয়ম জানতে ভিজিট করুন

ভোটার নিবন্ধন স্লিপ হারিয়ে গেলে এনআইডি নম্বর ও কার্ড যেভাবে বের করবেন।

ভোটার নিবন্ধন স্লিপ হারিয়ে গেলেও আপনি আপনার এনআইডি নম্বর ও কার্ড  বের করতে পারবেন পদ্ধতিটি জানার জন্য পড়ুন এখানে।

ভোটার তালিকা দেখার উপায় সহজে ভোটার তালিকা দেখার জন্য নিচের দেওয়া নিয়মটি ফলো করুন।

আপনি যদি আপনার ভোটার তালিকা দেখতে চান তাহলে অবশ্যই দেখতে পারবেন, ভোটার তালিকা দেখার জন্য নিয়ম দেখে নিন এখান থেকে।

এই ব্লগের মধ্যে ভোটার আইডি কার্ড সংক্রান্ত আমরা সকল তথ্য শেয়ার করি এবং আপনার আইডি কার্ড সম্পর্কিত যত ধরনের প্রশ্ন রয়েছে সব প্রশ্নের উত্তর এই ওয়েবসাইটর মধ্যে পেয়ে যাবেন। শুধু নিচে সার্চ অপশনে গিয়ে লিখুন আপনার আইডি কার্ড সংক্রান্ত প্রশ্ন আশা করি পেয়ে যাবেন। আর যদি না পান তাহলে কমেন্ট করে বা ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করে পোস্ট করে আমাদেরকে জানিয়ে দিবেন আমরা তথ্য এড করে নতুন করে আপনার জন্য আর্টিকেল পাবলিশ করে আপনাকে জানিয়ে দিবো। ধন্যবাদ

Voter ID Card Check: এন আইডি কার্ড চেক, আইডি কার্ড চেক করুন অনলাইনে, NID id card online check, national ID Card Check Online BD

আমাদের এই পোস্টটি আপনাদের হেল্পফুল হলে প্লিজ আমাদের ফেইসবুক পেইজে লাইক দিয়ে সাপোর্ট করবেন। Facebook Page here

মোবাইল দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড চেক করা যায়?

হ্যা, অবশ্যই আপনি আপনার মোবাইলের মাধ্যমে আপনার ভোটার আইডি কার্ড চেক করতে পারবেন অনেক সহজে উপরের দেওয়া ধাপগুলো মন দিয়ে অনুসরণ করুন।

প্রশ্নঃ স্মার্ট কার্ড চেক করার নিয়ম?

আপনার স্মার্ট কার্ড হয়েছে কিনা প্রথমে নিশ্চিত করতে হবে আর তা করার জন্য স্মার্ট কার্ডের স্ট্যাটাস চেক করতে হবে এর জন্য আমাদের এই পোস্টের নিচে স্মার্ট কার্ড স্ট্যাটাস চেক করার নিয়ম ও দেওয়া রয়েছে আপনাদের সুবিধার্থে।

প্রশ্নঃ পুরাতন আইডি কার্ড চেক কিভাবে করব?

পুরাতন আইডি কার্ড চেক করার নিয়ম, আমরা অনেকেই এই পোস্টটি পড়ার পর মনে করতে পারি যে এই পোস্টটিতো নতুন ভোটার আইডি কার্ড চেক করার নিয়ম, তবে তা নয় আপনার আইডি কার্ড নতুন হোক অথবা পুরাতন যেকোনো ধরনের হোক এই একিই ভাবে আপনি চেক করতে হবে।

প্রশ্নঃ fingerprint বা আঙ্গুলের ছাপ দিয়ে কি ডুপ্লিকেট এন্ট্রি সনাক্ত করা সম্ভব?

উত্তরঃ হ্যাঁ, অবশ্যই সনাক্ত করা সম্ভব।

প্রশ্ন: আইডি কার্ড/জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ১৩ আবার কারো ১৭ কেন?

আইডি কার্ড/জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ১৩ আবার কারো ১৭ কেন? উত্তরঃ ২০০৮ এর পরে যত আইডি কার্ড প্রিন্ট করা হচ্ছে বা পুণঃ তৈরি হচ্ছে সে সকল কার্ডের নম্বর ১৭ ডিজিট হয়ে থাকে।

প্রশ্নঃ আমি এখন বিদেশে চলে যাব। আমার কার্ড কি অন্য কেউ উত্তোলন করতে পারবে?

উত্তরঃ না উওলন করতে পারবেন না। তবে অনলাইন থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন।

এই ছেলে ভোটার আইডি কার্ড নিয়ে আমাদের পোস্ট এই পোস্টটিতে আমরা এন আইডি কার্ড চেক করার নিয়ম বিস্তারিত শেয়ার করেছি আশা পোস্টটি যদি সম্পূর্ণ পড়েন তাহলে ভোটার আইডি কার্ড চেক করতে কোন অসুবিধা হবে না এবং আর্টিকেলটি ভালো লাগলে অবশ্যই শেয়ার করবেন এবং কোন কিছু জানার থাকলে অবশ্যই আমাদেরকে কমেন্ট করে জানাবেন আমরা উওর দেওয়ার পরিপূর্ণ চেষ্টা করব।

Share This Article
মাহফুজুর রহমান হলেন স্কলার্সমীর প্রতিষ্ঠাতা, তিনি প্রফেশনালি ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এবং SEO (Search Engine Optimization) বিষয়ে কাজ করেন, SEO Friendly নিউজ এবং ব্লগ পোস্টে দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে কাজ করে আসতেছে। যেকোনো প্রয়োজনে যোগাযোগ করার জন্য কন্টাক্ট করতে পারেন।