জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রীর রেগুলেশন ২০২৩ | ডিগ্রি ভর্তির যোগ্যতা, গ্রেডিং সিস্টেম, ডিগ্রী ভর্তির নিয়মাবলী

সাহেদা জান্নাত
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রীর রেগুলেশন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রীর রেগুলেশন ২০২৩: স্নাতক ( পাস) ডিগ্ৰীর রেগুলোশেন : আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম স্নাতক পাস ডিগ্ৰীর রেগুলোশেন কেননা এই বিষয়গুলো জানা দরকার কেননা এইচএসসি পরীক্ষা শেষের দিকে এবং অনেক ছাত্রী কিন্তু অনার্স এ ভর্তি হয় কেউ স্নাতক পাস ভর্তি হয়ে থাকেন তাই কয়েকটি বিষয় জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।যেমন,

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রীর রেগুলেশন ২০২৩

শিক্ষাকার্যক্রমের মেয়াদ:

  • জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে স্নাতক ( পাস) শিক্ষাকার্যক্রমের মেয়াদ ৩ বছর।
  • প্রতিটি শিক্ষা কার্যক্রম ৩ টি একাডেমিক বর্ষে বিভক্ত করে পাঠদান সম্পন্ন করা হবে যেমন,১ম বর্ষ,২য় বর্ষ,৩য় বর্ষ।
  • সংশ্লিষ্ট শিক্ষা কার্যক্রমের সিলেবাস অনুযায়ী প্রতি শিক্ষা বর্ষে ক্লাস শুরুর পর থেকে মোট ৩০ সপ্তাহ পাঠদান,৪ সপ্তাহে পরীক্ষার প্রস্তুতি ,৬ সপ্তাহ পরীক্ষা কার্যক্রম চলবে।প্রতি year এর পরীক্ষা শেষ হবার পর পরবর্তী year এর ক্লাস শুরু হবে এবং এ জন্য ছাত্র-ছাত্রীদের কে কলেজে নতুন বর্ষের জন্য প্রবেশনাল ছাত্র হিসেবে তালিকাভুক্ত হতে হবে‌।
  • বার্ষিক কোর্স ভিত্তিক পরীক্ষা এবং গ্ৰেডিং ও ক্রেডিট পদ্ধতিতে জিপিএ (GPA) এবং সিজিপিএ( CGPA ) পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হবে।

স্নাতক ( পাস) শিক্ষা কার্যক্রম: স্নাতক পাস শিক্ষা কার্যক্রম এ বিষয়ে একটু শেয়ার করলাম যাতে এইচএসসি পরীক্ষা পর সব ছাত্র-ছাত্রী এই বিষয়গুলো জানতে পেরে এবং ভর্তি হতে পারে।

ডিগ্রী রেজাল্ট দেখার নিয়ম

স্নাতক পাস শিক্ষা কার্যক্রম।

  • বিএ( পাস) শিক্ষা কার্যক্রম।
  • বিএসএস ( পাস) শিক্ষা কার্যক্রম।
  • বিবিএস ( পাস) কার্যক্রম।
  • বিএসসি ( পাস) শিক্ষা কার্যক্রম।

স্নাতক পাস শিক্ষা কার্যক্রমের আবশ্যিক বিষয় সমূহ:

স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুয়দয়ের ইতিহাস।

ইংরেজী আবশ্যিক।

বাংলা জাতীয় ভাষা । এগুলো হলো স্নাতক ( পাস) শিক্ষা কার্যক্রমের আবশ্যিক বিষয়।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ডিগ্রি ভর্তি আবেদন করার নিয়ম

স্নাতক ( পাস) শিক্ষা কার্যক্রমের বিষয় ও বিষয়গুচ্ছ:

শিক্ষা কার্যক্রম বিএ ( পাস) : আমি আবশ্যিক বিষয় সমূহ শেয়ার করলাম:

  • স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস ১ম বর্ষ।
  • বাংলা জাতীয় ভাষা ২য় বর্ষ।
  • ইংরেজী ৩য় বর্ষ ।
  • এছাড়াও নৈর্বাচনিক বিষয়সমূহ থেকে যেকোন তিনটি সাবজেক্ট নেব। গুচ্ছ থাকবে সেই গুচ্ছ গুলো থেকে একটি করে তিনটি বিষয় নেবে মনে রাখতে হবে একটি গুচ্ছ থেকে একাধিক বিষয়‌নেওয়া যাবেনা।
  • এভাবে বিএসএস,বিবিএস বিএসসি ( পাস) এ তিনটি বিষয় আবশ্যিক থাকবে এবং কয়েকটি বিষয়ের গুচ্ছ থাকবে যেকোন তিনটি সাবজেক্ট নিতে হবে এবং আবশ্যিক বিষয় তো থাকবেই।

স্নাতক ( পাস) বিষয়গুলোর মধ্যে আবশ্যিক বিষয় ও থাকবেই সাথে নৈর্বাচনিক বিষয়সমূহ থাকবে যেকোন student ভর্তি হওয়ার জন্য এই বিষয়গুলো জানা অত্যন্ত দরকার সবগুলো নিয়ম জেনে নেয়া দরকার‌।

স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস ফাইনাল সাজেশন ডিগ্রি ১ম বর্ষ ২০২৩

বিএ পাস এর নৈর্বাচনিক বিষয়সমূহ:

গুচ্ছ ক,…. বাংলা ,( ঐচ্ছিক) , ইংরেজি ( ঐচ্ছিক) /সংস্কৃত/আরবি/ পারি/ ড্রামাও মিডিয়া স্টাটিজ।

গুচ্ছ,খ…… ইতিহাস / ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি।

গুচ্ছ ,গ……. গার্হস্থ্য অর্থনীতি/ দর্শন / ভূগোল ও পরিবেশ / গ্ৰন্থাগার ও তথ্য বিজ্ঞান।

গুচ্ছ,ঘ………. অর্থনীতি / সমাজবিজ্ঞান/ সমাজকর্ম ও রাষ্ট্রবিজ্ঞান।

গুচ্ছ,ঙ…….. মনোবিজ্ঞান/ ইসলামী শিক্ষা/ গনিত/ পরিসংখ্যান।

বিএসএস( পাস) এর নৈর্বাচনিক বিষয়সমূহ:

গুচ্ছ ক,….. অর্থনীতি / রাষ্ট্রবিজ্ঞান / সামাজবিজ্ঞান / সমাজকর্ম।

গুচ্ছ ,খ….. মনোবিজ্ঞান/ ভূগোল ও পরিবেশ / ইতিহাস/ ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি/ ইসলামী শিক্ষা/ দর্শন / গার্হস্থ্য অর্থনীতি/বাংলা ( ঐচ্ছিক) / ইংরেজি (ঐচ্ছিক)/ সংস্কৃতি / আরবি/পারি/ ড্রামা ও মিডিয়া স্টাটিজ।

বিবিএস ( পাস) নৈর্বাচনিক বিষয়সমূহ:

গুচ্ছ ,ক……. হিসাব বিজ্ঞান ও ব্যাবস্থাপনা ।

গুচ্ছ,খ……ফিন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং/ মার্কেটিং/ অর্থনীতি / পরিসংখ্যান/ কম্পিউটার সায়েন্স।

বিএসসি( পাস) নৈর্বাচনিক বিষয়সমূহ:

গুচ্ছ,ক……পদার্থ বিজ্ঞান/ গনিত/ ।

গুচ্ছ ,খ….. রসায়ন / ভূগোল ও পরিবেশ / কম্পিউটার সায়েন্স / মনোবিজ্ঞান/ পরিসংখ্যান/ মৃত্তিকা বিজ্ঞান/ প্রান রসায়ন/ গার্হস্থ্য অর্থনীতি/ উদ্ভিদ বিজ্ঞান ও প্রানী বিজ্ঞান।

গুচ্ছ ,গ…. উদ্ভিদ বিজ্ঞান ও প্রানী বিজ্ঞান।

গুচ্ছ,ঘ….. রসায়ন / ভূগোল ও পরিবেশ/ কম্পিউটার সায়েন্স/ মনোবিজ্ঞান / পরিসংখ্যান/ মৃত্তিকা বিজ্ঞান/ প্রান রসায়ন/ গার্হস্থ্য অর্থনীতি/ গনিত/ পদার্থ বিজ্ঞান।

ভর্তির যোগ্যতা :

বাংলাদেশের কোন শিক্ষাবোর্ডের উচ্চ মাধ্যমিক ও আলিম বা দেশ বিদেশের সমমানের পরীক্ষায় পাশ করা শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি কমিটি কর্তৃক নির্ধারিত নিয়ম কানুন ও শর্ত অনুযায়ী স্নাতক পাস শিক্ষা কার্যক্রমের ছাত্র-ছাত্রী হিসেবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজে ভর্তি হতে পারবে।

রেজিস্ট্রেশন:

  • পূর্ণকালীন ছাত্র-ছাত্রী হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মানুযায়ী একজন শিক্ষার্থী কেবলমাত্র একটি শিক্ষা কার্যক্রমে ভর্তি হতে পারবে।

একজন শিক্ষার্থীকে সর্বোচ্চ ছয় শিক্ষা বর্ষের মধ্যে স্নাতক ( পাস) শিক্ষা কার্যক্রম সম্পন্ন করে ডিগ্ৰী অর্জন করতে হবে।

  • প্রথম বর্ষে সকল বিষয়ে উত্তীর্ণ না হলে ৩য় বর্ষের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেননা।

শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড , শিক্ষা ছাড়া কোন জাতি উন্নতির শিখরে আরোহণ করতে পারবেনা এবং এই শিক্ষা কেবল ঘরে বসেই লাভ করা যায়না দরকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান , শিক্ষক এবং জানতে হবে এইসব নিয়মাবলী।

শিক্ষা কার্যক্রম ও ক্রেডিট- ঘন্টা :

তত্ত্বীয় ও ব্যাবহারিক শিক্ষা কার্যক্রমের জন্য নিম্ন বর্ণিত ক্লাস ও ঘন্টা অনুসরন করতে হবে।

ক,…তত্ত্বীয় শিক্ষা কার্যক্রম;

৪ ক্রেডিট=৪ ঘন্টা প্রতি সপ্তাহ।

৩ ক্রেডিট = ৩ ঘন্টা প্রতি সপ্তাহ।

২ ক্রেডিট= ২ ঘন্টা প্রতি সপ্তাহ।

খ,……ব্যাবহারিক শিক্ষা কার্যক্রম:

৪ ক্রেডিট = ২ ঘন্টা প্রতি সপ্তাহ।

শিক্ষা কার্যক্রম ভিত্তিক ক্রেডিট ও নম্বর বন্টন:

বিএ( পাস) মোট ক্রেডিট = ৮৪ ।

বিএসএস( পাস) মোট ক্রেডিট= ৮৪।

বিবিএস ( পাস) মোট ক্রেডিট = ৮৪।

বিএসসি ( পাস) মোট ক্রেডিট = ৯৬।

ডিগ্রি ১ম বর্ষের পরীক্ষার গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশাবলী

গ্ৰেডিং সিস্টেম ( Grading System):

উত্তর পত্র নম্বর এর ভিত্তিতে মূল্যায়ন করা হবে ।একজন পরীক্ষার্থীর তত্ত্বীয় ও ব্যবহারিক পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরকে Letter Grade ও Grade Point এ মূল্যায়ন করা হবে। পরীক্ষার্থীকে তার গানিতিক প্রাপ্ত নম্বর দেয়া যাবেনা তার মূল্যায়ন এর জন্য লেখার গ্ৰেড বা গ্ৰেড পয়েন্ট থাকবে । বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন কর্তৃক প্রদত্ত অভিন্ন গ্ৰেডিং পদ্ধতি অনুযায়ী numerical নম্বর লেটারগ্ৰেড ও গ্ৰেড পয়েন্ট হবে।

Numerical Grade….…Letter Grade (LG)….. Grade Point GP .

80% or above……A+…….4.00.

75%to less than 80%…….A ………3.75.

70% to less than 75%……A-……….3.50.

65% to less than 70%…….B+………3.25.

60% to less than65%………B………3.00.

55% to less than 60%………..B-……..2.75.

50% to less than 55%……..C+………2.50.

45% to less than 50%……….C……..2.25.

40% to less than 45%……….D……..2.00.

<40%(less than 40%)……F…..o.oo.

দর্শন তৃতীয় পত্রের সাজেশন ডিগ্রি ২য় বর্ষ

পাশ নম্বর ,কোর্সের নম্বর…….৪ ক্রেডিট।

সর্বনিম্ন পাস নম্বর……..৪০%.

গননাযোগ্য ক্রেডিট …….D.

তিন বছর মেয়াদি ব্যাচালর ডিগ্ৰী কোর্স এর প্রমোশন ,গ্ৰেড উন্নয়ন ও মান উন্নয়ন:

  • ক,এক বর্ষ থেকে পরবর্তী বর্ষে promotion এর জন্য সকল কোর্সের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে।
  • খ,প্রথম বর্ষ থেকে দ্বিতীয় বর্ষে promotion এর জন্য কমপক্ষে তিনটি তত্ত্বীয় কোর্সে D বা তার বেশী গ্ৰেড পেতে হবে।
  • গ, দ্বিতীয় বর্ষ থেকে তৃতীয় বর্ষে promotion পাওয়ার জন্য কমপক্ষে তিনটি কোর্সে D বা তার বেশী পেতে হবে।
  • ঘ, কোন বর্ষে একটি কোর্সে অনুপস্থিত থেকে বাকি সকল কোর্সে D বা তার বেশী গ্ৰেড পেলে শর্তসাপেক্ষে পরবর্তি বর্ষে promotion পাবে।তবে অনুপস্থিত কোর্সে পরবর্তি বর্ষে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে।ঙ,….শর্ত ক ও ঘ পূরনে ব্যার্থ শিক্ষার্থী not promoted হবে এবং তার পরবর্তী বর্ষের ভর্তি বাতিল করা হবে। পরবর্তী বছর শিক্ষার্থী পূর্ববর্তী বছরের শুধুমাত্র F এবং অনুপস্থিত কোর্সের গ্ৰেড উন্নয়ন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবেন।একই সাথে C এবং উপকৃত গ্ৰেড প্রাপ্ত সর্বোচ্চ দুই কোর্সে মান উন্নয়ন পরীক্ষার জন্য অংশগ্রহণ করতে পারবে।
  • চ,প্রথম বর্ষের সকল কোর্সে D বা তার বেশী না পাওয়া পর্যন্ত তৃতীয় বর্ষের চূড়ান্ত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে না।
  • ছ, promoted এবং not promoted সকল পরীক্ষার্থী C এবং D গ্ৰেড পাওয়া প্রতি বর্ষের সর্বোচ্চ দুইটি কোর্সে শুধুমাত্র পরবর্তী বছর মান উন্নয়ন পরীক্ষা দিতে পারবে।F গ্ৰেড পাওয়া কোর্সে একাধিক বার পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পাবে।একি সাথে গ্ৰেড উন্নয়ন ও মান উন্নয়ন পরীক্ষা দিতে পারবে।F গ্ৰেড পাওয়া কোর্সে গ্ৰহনযোগ্য মানে উন্নীত হলে ঐ কোর্সে মান উন্নয়ন পরীক্ষার সুযোগ নেই। এছাড়াও F গ্ৰেড পাওয়া কোর্সে পরবর্তী বছর উন্নয়ন হলে প্রাপ্ত গ্ৰেড যাইহোক না কেন B+ এর বেশী প্রাপ্য হবেনা।
  • জ, চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশের পর CGPA 2.25 বা তার কম হলে শিক্ষার্থী রেজিস্ট্রেশন এর মেয়াদ থাকা সাপেক্ষে পরবর্তী বছর পূর্বে মান উন্নয়ন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে না তৃতীয় বর্ষের এমন সর্বোচ্চ দুটি কোর্সে মান উন্নয়ন পরীক্ষা দিতে পারবে।সর্বস্থরের মান উন্নয়ন পরীক্ষার জন্য Pick up পদ্ধতি অনুসরণ করা হবে। অর্থাৎ প্রথম ও দ্বিতীয় বার পরীক্ষার ফলাফলের মধ্যে যেটি উচ্চতর গ্ৰেড সে গ্ৰেড গননার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে।

ডিগ্ৰী প্রাপ্তির যোগ্যতাসমূহ:

ব্যাচেলার ( পাস) ডিগ্ৰী পেতে হলে একজন শিক্ষার্থীকে নিমোক্ত শর্তসমূহ পূরন করতে হবে:

  • একজন শিক্ষার্থীকে সকল তত্বীয় ও ব্যবহারিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে অবশ্যই নূন্যতম CGPA 2.00 পেতে হবে ।
  • প্রতিটি ব্যবহারিক পরীক্ষায় পৃথকভাবে গ্ৰেড পয়েন্ট 2.00 অর্জন করতে হবে।
  • কোন পরীক্ষায় প্রয়োজনীয় GP অর্জনে ব্যার্থ হলে রেজিস্ট্রেশনের মেয়াদ থাকা সাপেক্ষে পরবর্তী ব্যাচের সাথে ব্যাবহারিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে।
  • CGPA 3.75 থেকে 4.0 প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের Distinction সহ পাস ডিগ্ৰী প্রদান করা হবে তা একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্টে উল্লেখ করা থাকবে।
  • সকল প্রোগামের তত্বীয় ও ব্যবহারিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে এবং নূন্যতম গ্ৰেড পয়েন্ট 2.00 বা D গ্ৰেড পেয়ে পাশ করতে হবে।
  • কোন একটি কোর্সে F থাকলে CGP যাইহোক না কেন শিক্ষার্থী অকৃতকার্য বলে হবে এবং সার্টিফিকেট প্রাপ্ত হবে না তবে শিক্ষার্থী ইচ্ছে করলে অকৃতকার্য হিসাবে ট্রান্সক্রিপ্ট গ্ৰহন করতে পারবে।

পাস ডিগ্ৰী:

ক,….. CGP এর ভিত্তিতে চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করা হবে।

খ,…..প্রথম ও দ্বিতীয় বা তৃতীয় বর্ষে F গ্ৰেড পাওয়া পত্র গুলো রেজিস্ট্রেশন এর মেয়াদে ( শুরু থেকে পাঁচ শিক্ষা বর্ষের মধ্যে) অবশ্যই D বা উচ্চতর্ গ্ৰেডে উন্নীত করতে হবে। তবে F গ্ৰেড প্রাপ্ত পত্রের পরবর্তীতে পরীক্ষার মাধ্যমে উন্নীত করার ক্ষেত্রে ফলাফল যাইহোক না কেন একজন পরীক্ষার্থী সর্বোচ্চ B+. এর বেশী প্রাপ্য হবেনা।

সবশেষে একথা বলতে চাই আমাদের প্রিয় শিক্ষার্থীরা এইচএসসি পরীক্ষা শেষে যারাই কৃতকার্য হয় তারা কিন্তু ভর্তি হয় বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে কেউ অনার্স নেয় কেউ আবার ডিগ্ৰী পাস ভর্তি হয়ে যেখানেই হোক না কেন‌ তাদের উজ্জল ভবিষ্যতের কামনা সর্বদা করি।

ডিগ্রি ২য় বর্ষ সমাজবিজ্ঞান ৩য় পত্র সাজেশন

Share This Article
সাহেদা জান্নাত পেশায় একজন প্রফেশনাল বুক রাইটার। তিনি স্কলার্সমী নিউজের সাথে শুরু থেকেই কাজ করে যাচ্ছেন। বিশেষ করে তিনি এখানে শিক্ষক নিবন্ধন, বিডি জবস এবং শিক্ষাঙ্গনের সব ধরনের নিউজ কাভার করে থাকেন, তিনি সকল নিউজ সততা যাচাই করে ScholarsMe নিউজে প্রকাশিত করে থাকেন।