বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম এই পোস্টটিতে আপনারা ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষার প্রশ্ন ও উত্তর সবগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। আপনি যদি Driving Licence Exam Questions and Answers অনলাইনে খুঁজে থাকেন তাহলে এই পোস্টটি সম্পূর্ণ আপনার জন্য তাই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন অবশ্যই আপনার উপকার হবে।
যারা ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে চান তাঁদের লিখিত পরীক্ষার জন্য স্ট্যান্ডার্ড কয়েকটি প্রশ্ন এবং উত্তর আপনাদের স্বার্থে শেয়ার করলাম আপনারা নিজেরাই শিখবেন এবং অন্যকে জানাতে সাহায্য করবেন ইনশাআল্লাহ উপকৃত হবেন।
মোটরযান চালানোর সময় আপনাকে অবশ্যই কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় পালন করতে হবে ,এই নিয়ম গুলো পালন করলে। আপনি যেমন নিরাপদ থাকবেন তেমনি পথচারি গন ও নিরাপত্তা পাবেন। কেননা ইদানিং সড়ক দুর্ঘটনা বেড়েই চলেছে , সুতরাং আমরা আপনারা। সবাই সচেতনতার সহিত থাকতে হবে।
১,মোটরযান কাকে বলে?
ঊত্তর: মোটরযান অর্থ কোনো যন্ত্রচালিত যান ,যার চালিকাশক্তি বাইরের বা ভিতরের কোন উৎস হতে সরবরাহ হয়ে থাকে।
২,গাড়ি চালানোর আগে করণীয় কাজ কি কি?
উত্তর : গাড়ি চালানোর আগে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ করণীয় কাজ হলো:
- গাড়ির হালনাগাদ বৈধ কাগজপত্র ,যেমন: রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট, ফিটনেস সার্টিফিকেট,ট্যাক্সটোকেন,ড্রাইভিং লাইসেন্স,ইনসিওরেন্স +(বিমা) সার্টিফিকেট,রুট পারমিট ইত্যাদি গাড়ির সঙ্গে রাখা।
- গাড়িতে পর্যাপ্ত জ্বালানী আছে কিনা তা পরীক্ষা করা ,না থাকলে পরিমাণ মতো নেয়া।
- রেডিয়েটর ও ব্যাটারিতে পরিমান মতো পানি আছে কিনা তা খেয়াল করে দেখা।
- ব্যাটারির কানেকশন পরীক্ষা করে দেখা।
- লুব/ ইঞ্জিন ওয়েল এর লেবেল ও ঘনত্ব পরীক্ষা করা,কম থাকলে পরিমাণ মতো নেওয়া।
- মাস্টার সিলিন্ডার এর ব্রেকফ্লুইড, ব্রেকঅয়েল পরীক্ষা করা, কম থাকলে তা নেওয়া।
- মোটরযান এর নাট – বোল্ট টাইট আছে কিনা অর্থাৎ সার্বিকভাবে মোটরযানটি ত্রুটি মুক্ত আছে কিনা তা পরীক্ষা করে নেওয়া।
- গাড়ির ইঞ্জিন , লাইটিং সিস্টেম ,ব্যাটারি ,স্টিয়ারিং ইত্যাদি সঠিকভাবে কাজ করছে কিনা তা পরীক্ষা করে নেওয়া।
- ব্রেক ও কাঁচের কার্যকারিতা পরীক্ষা করে নেওয়া।
- অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র এবং ফাস্টএইড বক্স গাড়িতে রাখা।
- টায়ার কন্ডিশন,/ হাওয়া/ নাট/ এলাইমেন্ট/ রোটেশন/স্পেয়ার চাকা পরীক্ষা করা ।
- গাড়ির বাইরের ও ভিতরের বাতির অবস্থা পরীক্ষা করা।
ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার নিয়ম বিস্তারিত
০৩, মোটরযান এর মেইনটেনেন্স বা রক্ষানাবেক্ষন বলতে কী বুঝায়?
উত্তর: ত্রুটিমুক্ত অবস্থায় একটি গাড়ি হতে দীর্ঘদিন সার্ভিস পাওয়ার জন্যে প্রতিদিন গাড়িতে যে সমস্ত মেরামত কাজ করা হয়, তাকে মোটরযান এর মেইনটেনেন্স বলে।
০৪, একটি মোটরযানে প্রতিদিন কী কী পরীক্ষা করতে হয়?
উত্তর: গাড়িতে জ্বালানি আছে কিনা তা পরীক্ষা করা ।রেডিওটর ও বেটারিতে পানি আছে কিনা তাও পরীক্ষা করা ,গাড়ির ইঞ্জিন, লাইটিং সিস্টেম ,ব্যাটারি, স্টেয়ারিং ইত্যাদি সঠিকভাবে কাজ করছে কিনা তা পরীক্ষা করে দেখা।
০৬,সার্ভিসিং কাকে বলে?
উত্তর: মোটরযান এর ইঞ্জিন ও বিভিন্ন যন্ত্রাংশের কার্যক্ষমতাকে দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য নির্দিষ্ট সময় পর পর যে কাজগুলো করা হয় , তাকে সার্ভিসিং বলে।
০৬, গাড়ি সার্ভিসিং এ কী কী কাজ করা হয়?
- উত্তর: ইঞ্জিন রেডিয়েটরের পানি ড্রেন আউট করে ডিটারজেন্ট ও ফ্লাশিংগান দিয়ে পরিষ্কার করে ,পরিষ্কার পানি দিয়ে পূর্ণ করা।
- ইঞ্জিন এ পুরাতন মবিল ফেলে নতুন মবিল দেয়া।
- ভারী মোটরযানের ক্ষেত্রে বিভিন্ন গ্ৰিজিং পয়েন্ট এ গ্ৰিজগান দিয়ে নতুন গ্ৰিজ দেয়া।
- গাড়ির প্রতিটি চাকাতে পরিমানমত হাওয়া দেয়া।
- লুবওয়েল ফিল্টার , ফুয়েল ফিল্টার ও এয়ার ক্লিনার পরিবর্তন করা।।
০৭, গাড়ি চালনাকালে কী কী কাগজ পত্র গাড়ির সঙ্গে রাখতে হবে?
- উত্তর: ড্রাইভিং লাইসেন্স।
- রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট।
- ট্যাক্স টোকেন।
- ইনসিওরেন্স সার্টিফিকেট।
- ফিটনেস সার্টিফিকেট।
- রূটপারমিট।
- বি,দ্র,আসন বিশিষ্ট ব্যক্তিগত যাত্রীবাহী গাড়ির জন্য প্রযোজ্য নয়।
০৮, রাস্তায় গাড়ির কাগজপত্র কে,কে চেক করতে পারবেন?
উত্তর: সার্জেন্ট বা সাব ইন্সপেক্টর এর নিচে নয় এমন পুলিশ কর্মকর্তা।
০৯, সড়ক দুর্ঘটনার প্রধান কারণ কি?
উ, মাত্রাতিরিক্ত গতিতে গাড়ি চালানো, অতিরিক্ত যাত্রী মালামাল বহন ইত্যাদি।
,মোটরসাইকেল হেলমেট পরিধান করা অত্যাবশ্যক।
আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অনেক সচেতন হতে হবে , কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যেমন মোটরযান এর ক্ষেত্রে হেলমেট নিত্য সংঙ্গী হতে হবে।
১১, গাড়ি দুর্ঘটনায় পতিত হলে চালকের করণীয় কি?
উত্তর :আহত ব্যক্তিদের। চিকিৎসা নিশ্চিত করা।
আমাদের দেশে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে গাড়ি চালানোর সময় দূর্ঘটনা ঘটলে চালক গাড়ি নিয়ে দৌড়ে পালাতে চেষ্টা করে কিন্তু তা অত্যন্ত দুঃখজনক কেননা গাড়ি নিয়ে না পালিয়ে আহত ব্যক্তির পাশে দাঁড়ানো উচিত ।
১২, আইন অনুযায়ী গাড়ির সর্বোচ্চ গতিসীমা কত?
উ, মোটর সাইকেল বা মোটরযান এর ক্ষেত্রে ঘন্টায় ৭০ মাইল।
১৩,মোটর ড্রাইভিং লাইসেন্স কি?
মোটরযান চালানোর জন্য লাইসেন্স কর্তৃপক্ষ কর্তৃক ইস্যুকৃত বৈধ দলীল ।
১৪, ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার জন্য সর্বনিম্ন বয়স কত?
উ, পেশাদার চালক এর জন্য ২০ বছর , অপেশাদার চালক এর জন্য ১৮ বছর।
১৫, অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স কাকে বলে?
উ, যে লাইসেন্স দিয়ে একজন চালক কারো বেতন ভোগি কর্মচারী না হয়ে মোটরযান চালাতে পারে।
১৬, কোন কোন ব্যক্তি ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার যোগ্য নয়?
উ, মৃগীরোগী, পাগল , রাতকানা রোগী, হ্নদরোগী এইসব ব্যাক্তি।
১৭, ট্রাফিক সাইন। বা রোড সাইন প্রধানত কত প্রকার ও কি কি?
উ, ট্রাফিক সাইন প্রধানত তিন প্রকার যথা, বাধ্যতামূলক ,সর্তকতামূলক, তথ্য মূলক।
১৮, লাল বৃত্তাকার সাইন কি নির্দেশনা করে?
উ: নিষেধ বা করা যাবেনা।
লীল বৃত্তাকার সাইন কি নির্দেশনা করে?
উ: আবশ্যকীয় পালনীয়।
১৯, লাল ত্রিভুজ আকৃতির সাইন কি নির্দেশনা করে?
উ: সর্তক হওয়ার নির্দেশনা প্রর্দশন করে।
২০, লীল রঙের আয়তক্ষেত্র কোন ধরনের সাইন?
উ: সাধারন তথ্যমূলক সাইন।
২১,সবুজ রঙের আয়তক্ষেত্রের কোন ধরনের সাইন?
উ: পথনির্দেশক বা তথ্য মূলক সাইন।
কালো
২২, কালো বর্ডারের সাদা রঙের আয়তক্ষেত্র কোন ধরনের সাইন?
উ: পথনির্দেশক তথ্য মূলক সাইন ।
মোটরযান চালানোর সময় আপনাকে অবশ্যই ট্রাফিক সিগন্যাল আইন মেনে চলতে হবে অন্যথায় দূর্ঘটনায় পতিত হতে পারেন । বর্তমানে যে হারে দূর্ঘটনা বৃদ্ধি পাচ্ছে তার একটি কারন হচ্ছে ট্রাফিক সিগন্যাল আইন অমান্য করা।
২৩, ট্রাফিক সিগন্যাল বা সংকেত কত প্রকার ও কি কি ?
উ: তিন প্রকার ।তথা, বাহুর সংকেত ,আলোর সংকেত,শব্দ সংকেত।
২৪, ট্রাফিক লাইট সিগন্যাল চক্র বা অনুকরণ গুলো কি কি?
উ, লাল , সবুজ ,হলুদ ও পুনরায় লাল।
২৫,লাল সবুজ ও হলুদ বাতি কি নির্দেশনা প্রর্দশন করে?
উ: লালবাতি জ্বললে গাড়িকে থামিয়ে থামুন লাইন এর পেছনে অপেক্ষা করতে হবে। সবুজ বাতি জ্বললে গাড়ি নিয়ে অগ্ৰসর হওয়া যাবে,হলুদ বাতি জ্বললে গাড়িকে থামানোর জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে।
২৬, পাকা ও ভালো রাস্তায় ৫০ কিলোমিটার গতিতে গাড়ি চললে নিরাপদ দুরত্ব কত হবে?
উ: ২৫ মিটার।
২৭, লাল বৃত্তে ৫০ কিলোমিটার লিখা থাকলে কি বুঝায়?
উ: ঘন্টায় ৫০কিলোমিটার বেশী গতিতে গাড়ি চালানো যাবে না।
২৮ ,পাকা ও ভালো রাস্তায় ৫০ মাইল গতিতে গাড়ি চললে নিরাপদ দুরত্ব কত হবে?
উ: ৫০ গজ বা ১৫০ ফুট।
মোটরযান চালানোর জন্য আপনাকে এইসব নিয়মগুলো অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে । কেননা এই নিয়ম নীতির উপর ইং নির্ভর করে আপনার জীবন আপনার আগামী চলার সাহসিকতা। সুতরাং অবশ্যই এইসব আপনার Mind এ রেখে পথ চলতে হবে।
নীল বৃত্তে ঘন্টায় ৫০ কি,মি বলতে কি বুঝায়?
উ: ঘন্টায় ৫০ কি,মি কম গতিতে গাড়ি চালানো যাবেনা।
লাল বৃত্তের মধ্যে হর্ণ আঁকা থাকলে কি বুঝায়?
উ: হর্ণ বাজানো যাবেনা।
লাল বৃত্তের মধ্যে একটি বড় বাসের ছবি থাকলে কি বুঝায়?
উ: বড় বাস প্রবেশ নিষেধ।
লাল বৃত্তের মধ্যে একজন চলমান মানুষ এর ছবি আঁকা থাকলে কি বুঝায়?
উ: পথচারি পারাপার নিষেধ।
লাল ত্রিভুজ এ চলমান একজন মানুষের ছবি আঁকা থাকলে কি বুঝায়?
উ: সামনে পথচারি পারাপার তাই সাবধান হতে হবে।
লাল বৃত্তের মধ্যে একটি লাল ও কালো গাড়ি থাকলে কি বুঝায়?
উ: ওভারটেকিং নিষেধ।
আয়তক্ষেত্র এ চ’ লেখা থাকলে কি বুঝায়?
উ: পার্কিং এর জন্য নির্ধারিত স্থান।
কোন কোন স্থানে গাড়ির হর্ণ বাজানো নিষেধ?
উ: হাসপাতাল , শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং অফিস আদালত।
কোন কোন স্থানে ওভারটেক করা নিষেধ?
উ:সরু রাস্তায়, হাসপাতাল ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এলাকায়,জাংশনে, ওয়ারটেকিং নিষেধ সম্বলিত সাইন থাকে এমন স্থানে।
টুল বক্স কি?
উ: টুল বক্স হচ্ছে যন্ত্রপাতির বাক্স তা গাড়ির সঙ্গে রাখা হয়।
চলন্ত অবস্থায় সামনের গাড়িকে অনুসরণ করার সময় কি কি বিষয় লক্ষ্য রাখা উচিত?
উ: সামনের গাড়ির গতি, সামনের গাড়ি থামার সংকেত দিচ্ছে কিনা, সামনের গাড়ি হতে নিরাপদ দুরত্ব বজায় রাখছে কিনা।
রাস্তার পাশে সর্তকতামূলক স্কুল/ শিশু সাইনবোর্ড থাকলে চালকের করনীয় কি?
উ: রাস্তার শিশু কে অগ্ৰাধিকার দিতে হবে।গাড়ির গতি কমাতে হবে।
গাড়ির গতি কমানোর জন্য চালক হাত দিয়ে কীভাবে সংকেত দিবেন?
উ: চালক তার গান হাত গাড়ির জানালা দিয়ে সোজাসুজি বের করে ধীরে ধীরে উপরে নিচে উঠানামা করাতে থাকবেন।
বিমানবন্দরের কাছে চালককে সর্তক থাকতে হবে কেন?
উ: বিমানের প্রচন্ড শব্দে গাড়ির চালক হঠাৎ বিচলিত হতে পারেন, সাধারণ শ্রবন ক্ষমতার ব্যাঘাত ঘটতে পারে।
হেলমেট মোটরসাইকেল চালক এবং আরোহীর জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি বিষয়।প্রত্যেক আরোহী ও চালক এরজন্য হেলমেট পরা অত্যাবশক।
ব্রিজে উঠার পূর্বে একজন চালকের করনীয় কী?
উ: ব্রিজে উঠার পূর্বে গাড়ির গতি কমাতে হবে এবং ব্রিজে ওভারটেকিং করা যাবেনা।
লেভেল ক্রসিং বা রেল ক্রসিং কত প্রকার ?
উ : লেভেল ক্রসিং বা রেল ক্রসিং দুই প্রকার যথা:রক্ষিত রেলক্রসিং ও অরক্ষিত রেলক্রসিং।
বেপরোয়া ও বিপজ্জনকভাবে গাড়ি চালানোর শাস্তি কি?
উ: সর্বোচ্চ ৬ মাস কারাদণ্ড ও ৫০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা।
ক্ষতিকর ধোঁয়া ও গাড়ি চালানোর শাস্তি কি?
উ: ২০০ টাকা জরিমানা।
নির্ধারিত ওজন সীমার অধিক ওজন বহন করে গাড়ি চালালে বা চালানোর অনুমতি দিলে শাস্তি কি?
উ: প্রথমবার ১,০০০ টাকা জরিমানা পরবর্তি সময়ে ৬ মাস পর্যন্ত কারাদণ্ড।
গাড়ির সামনে ও পেছনে লাল রঙের ইংরেজি “খ”অক্ষরটি লেখা থাকলে এর দ্ধারা কি বুঝায়?
উ: এটি একটি শিক্ষানবিশ ড্রাইভারচালিত গাড়ি ,এই গাড়ি হতে সাবধান থাকতে হবে।
শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স দিয়ে গাড়ি চালানো বৈধ কি?
উ: নির্ধারিত এলাকায় চালানো বৈধ তবে” খ”লেখা প্রর্দশন করতে হবে।
ফোরহুইলড্রাইভ গাড়ি বলতে কী বুঝায়?
উ: যে গাড়ির চারটি চাকায় পাওয়ার সরবরাহ করা হয় তাকে ফোরহুইলড্রাইভ গাড়ি বলা হয়।
রাস্তার উপরে সাধারণত কি কি ধরনের রোডমার্কিং থাকে?
উ: রাস্তার উপরে সাধারণত তিন ধরনের রোডমার্কিং থাকে।
ভাঙ্গালাইন, একক অখন্ডলাইন ,দ্বৈত অখন্ডলাইন।
জেব্রাক্রসিংয়ে চালকের কর্তব্য কি?
উ: জেব্রাক্রসিংয়ে পথচারীদের অবশ্যই আগে যেতে হবে।
কোন কোন গাড়িকে ওভারটেক করার সুযোগ দিতে হবে?
যে গাড়ির গতি বেশি যেমন এম্বুলেন্স ফায়ার সার্ভিস।
পরিশেষে একটি কথাই বলতে চাই সচেতনতার সহিত আমাদের জীবনকে এগিয়ে যেতে হবে। সচেতন থাকবো এবং ইনশাআল্লাহ আল্লাহ আমাদের সবাইকে রক্ষা করবেন , উপরোক্ত বিষয়গুলো একটু খেয়াল রাখবেন এবং বেশি বেশি।