শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষা থাকছে না: নিবন্ধিত বন্ধুরা আকাশের ঘন মেঘ সরিয়ে উঁকি দিয়ে থাকে সূর্য টা তেমনি অনেকের জীবনে আসবে হয়তো আশার আলোটা।
শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষা থাকছে না?
প্রিয় নিবন্ধিত বন্ধুরা আমরা যারা নিবন্ধন পাশ করেছি এবং যারা পাশ করিনি তাদের জন্যে সুখবর ইনশাআল্লাহ আল্লাহ আমাদের সহায় থাকবেন। বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক নিয়োগের চতুর্থ গনবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষা কর্তৃপক্ষ। তবে তৃতীয় গনবিজ্ঞপ্তির কাজ শেষ করে,এর লক্ষ্যে বৃহস্পতিবার বৈঠকে বসেছিলেন এনটিআরসি বাংলাদেশ টেলিটক লিমিটেড এর সাথে।
শিক্ষক নিয়োগে নিবন্ধন পরীক্ষা থাকছে না তবে পরিবর্তন আসছে।
বেশ কিছু পরিবর্তন এর সুপারিশ গ্ৰহন করা হয়েছে চতুর্থ গনবিজ্ঞপ্তিতে। চতুর্থ গনবিজ্ঞপ্তি প্রকাশের লক্ষ্যে জেলা উপজেলা কর্মকর্তাদের তথ্য সংগ্রহ শূন্য পদের তথ্য আবেদন প্রক্রিয়া সহ নানা বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। তবে তৃতীয় গনবিজ্ঞপ্তির কাজ শেষ না করে চতুর্থ গনবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ না করার সুপারিশ করা হয় এ সভায়।
নাম প্রকাশ না করা এনটিআরসির এক কর্মকর্তা জানান চতুর্থ গনবিজ্ঞপ্তি প্রকাশের লক্ষ্যে আরো একটি স্টাকচার তৈরি করা হবে এতে বেশ কিছু যুক্ত করা হবে,এ কাঠামো অনুযায়ী বেশ কিছু কাজ করা হবে। তৃতীয় গনবিজ্ঞপ্তি যেভাবে হয়েছে সেভাবে চতুর্থ গনবিজ্ঞপ্তি হবে না।
তৃতীয় গনবিজ্ঞপ্তি বা পূর্বের বিজ্ঞপ্তি গুলোতে দেখা গিয়েছিল যে একজন শিক্ষক এক প্রতিষ্ঠান এ থাকা সত্ত্বেও আরেক প্রতিষ্ঠান এ নিয়োগ পেলেন তখন তিনি নতুন জায়গায় যোগদান করে পূর্বের শূন্য পদ রেখে গেলেন সেক্ষেত্রে অনেক ঝামেলা সৃষ্টি হয়।
মেধাতালিকার ভিত্তিতে হয়তো শিক্ষক নিয়োগ দেয়ার সুপারিশ করা হয়েছে?
তাই নিবন্ধন পরীক্ষার পরিবর্তে মেধাতালিকার ভিত্তিতে হয়তো নিয়োগ দেয়ার সুপারিশ করা হয়েছে।
আবার দেখা যাচ্ছে জেলা উপজেলার অনেক কর্মকর্তারা তাদের তথ্য পাঠায়নি,এ তথ্য পাওয়ার পর প্রতিষ্ঠান প্রধানের কাছে শূন্য পদের তথ্য জানার জন্য বিজ্ঞপ্তি পাঠানো হবে।এ তথ্য পাওয়ার পর চতুর্থ গনবিজ্ঞপ্তির। কাজ শুরু করা হবে।
শিক্ষক নিয়োগে পদ বাড়ছে আরো ৪ হাজার!
আরো চার হাজার পদ যুক্ত হচ্ছে সেকেন্ড মেরিট লিষ্টে।এন আরটিসি প্রতিবেদনে তৃতীয় গনবিজ্ঞপ্তির সুপারিশ পেয়ে ও তিন হাজার তিনশ প্রার্থী যোগদান করেন নি ।এই পদগুলো সেকেন্ড মেরিট লিষ্টে প্রকাশের অনুমতি পেয়েছে।তৃতীয় গনবিজ্ঞপ্তির আরো চার হাজার প্রার্থী পুলিশ ভেরিফিকেশন পাঠায়নি।এই পদগুলো শূন্য রাখতে না হলে ও নন এমপিও পদে আবেদনকৃত প্রার্থীদের দাবির প্রেক্ষিতে পদগুলো নিয়োগ এর সুপারিশ এর উদ্যোগ নিয়েছে এনটিআরসি।
এনটিআরসির চেয়ারম্যান বলেন:
এনটিআরসির চেয়ারম্যান বলেন,ভি আর ফরম না পাঠানো পদের সংখ্যা চার হাজারের বেশি তাই এই পদগুলোতে শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ করা হলে পদগুলো ফাঁকা থাকবে না। এতে নিবন্ধন পাশকৃত প্রার্থী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান উভয় উপকৃত হবে।