আজ বুধবার খুলে দেওয়া হয়েছে ফেসবুকসহ আরো অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম। কতদিনে প্লাটফর্ম গুলো বন্ধ ছিল এবং ব্যবহারকারীরা কিভাবে ব্যবহার করত সেই বিষয় নিয়ে হাজির হয়েছে আজকে আমরা।
সবারই জানা রয়েছে কোটা বিরোধী আন্দোলন চলমান ছিল এমনকি এর প্রভাব বর্তমান সময় পর্যন্ত বিস্তার রয়েছে। আর এই বিষয়কে কেন্দ্র করে হতাহতের ঘটনা ঘটেছে। বিভিন্ন তথ্য অনুসারে জানা গিয়েছে প্রায় কয়েক শতাধিক শিক্ষার্থী এবং পুলিশ সহ অন্যান্য মানুষজন মারা গিয়েছেন। আর হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে প্রায় কয়েক হাজার আহতরা। দফায় দফায় সংঘর্ষের কারণে এই হতাহতের ঘটনা ঘটেছে এবং দেশকে নিরাপত্তার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। নিরাপত্তা বিস্তারের জন্য দুই সপ্তাহ আগে বুধবার থেকে মোবাইল ডাটা এবং বৃহস্পতিবার থেকে ইন্টারনেট কানেকশন বন্ধ করে দেওয়া হয়। ঠিক পরের সপ্তাহ হয় মঙ্গলবারে ব্রডব্যান্ড কালেকশন দেওয়া হয় এবং এই সপ্তাহের রবিবার থেকে পুরোপুরি ইন্টারনেট সংযোগ দেওয়া হয় সারা বাংলাদেশ জুড়ে। আর এ সময় ধরে সারা বাংলাদেশে থাকে সম্পূর্ণ ইন্টারনেট ছাড়া।
খুলে দেয়া হয়েছে ফেসবুকসহ সকল সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম
যখন থেকে ইন্টারনেট সংযোগ বিবেচনা করা হয় তখন থেকেই সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম গুলো বন্ধ করে দেয়া হয়। যদিও এরপর দেয়া হয় কিন্তু তারপর বেশ কয়েকদিন বন্ধ থাকে ফেসবুকসহ অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া। মূলত দেশের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করেই এ সকল প্লাটফর্ম গুলো বন্ধ ঘোষণা করা হয়। আবার অনেক ব্যবহারকারীরা ভিপিএন সহ অন্য সকল মাধ্যমে ব্যবহার করে ব্যবহার করে আসছিল এ সকল প্লাটফর্ম।
কিন্তু এই প্লাটফর্ম গুলোতে অনেক উদ্যোক্তা থাকার কারণে যার কারণে দ্রুত খুলে দেওয়া হয়। বুধবার দুপুর ২ টার পর থেকে অফিসিয়াল ভাবে ফেসবুক এবং ইউটিউব সহ অন্যান্য সামাজিক মাধ্যম সবার জন্য উন্মুক্ত হয়ে যায়। পূর্বের মতো সবাই স্বাভাবিকভাবে ব্যবহার করতে পারেন।
আরো দেখুনঃ ইন্টারনেট ধীর গতি হওয়ার কারণ