বর্তমান সময়ে যে বিষয়টি আলোচনা শীর্ষে রয়েছে সেটি হচ্ছে ডিবি হারুন ভাতের হোটেল। যদিও এই বিষয় নিয়ে পূর্ববর্তী সময় অনেক আলোচনা হয়েছে কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে এই আলোচনা রয়েছে সবার উপরে।
বাংলাদেশ পুলিশের গুরুত্বপূর্ণ একটি পদে নিয়োজিত আছে ডিবি হারুন। তার কর্মকান্ড এবং অন্যান্য বিষয়ের মাধ্যমে তিনি বেশি জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন সাধারণ মানুষের কাছে। প্রশাসনের কাছে হয়েছেন বেশ সম্মানিত। এইতো কয়েক মাস আগে কলকাতা থেকে ধরে আনলেন কয়েকজন আসামিকে যা অনেকটা মুভিকেউ হার মানায়। এভাবে তিনি দেশের গুরুত্বপূর্ণ কাজের নিয়োজিত আছেন এবং বিভিন্ন ধরনের মিশন সম্পূর্ণ করছেন। প্রতিটি বিষয় সুক্ষ এবং বিবেচনার মাধ্যমে সকল সমস্যার সমাধান দিচ্ছেন তিনি।
শুধু প্রশাসনিক সীমাবদ্ধ না তিনি অনলাইন প্লাটফর্ম ব্যাপক সাড়া পেয়েছেন। আর যত দিন যাচ্ছে তার জনপ্রিয়তা তত বৃদ্ধি পাচ্ছেন। হিরো আলম থেকে শুরু করে দেশের স্বনামধন্য সকল ব্যক্তিবর্গের আধার কার্যালয়ে গিয়ে সরাসরি অভিযোগের সুযোগ পাচ্ছেন। অর্থাৎ স্বচ্ছ অভিযোগের সুযোগ রয়েছে তার এখানে।
ডিবি হারুন ভা তের হো টেল ভাইরাল
তার এখানে যারা অভিযোগ করতে আসে অথবা ঘুরতে আসেন তাদেরকেই তিনি খাবার খাওয়ান। এই বিষয়টি শুধুমাত্র এখন নয় অনেক আগে থেকেই প্রচলন রয়েছে তার এখানে। দিলি তাদেরকে শুধুমাত্র খাবার খাওয়ার নয়, তাদের সঙ্গে নিজেও খাবার খেয়ে নেন। তাদের বিষয়গুলো বলে নেওয়া হয় আর তাঅনুযায়ী এগিয়ে যাওয়া হয়।
যদিও এর আগে অনেকেই এখানে খেয়েছেন এবং এসেছেন কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে গোটা বিরোধী আন্দোলনের প্রেক্ষাপটটা বেশি ছড়িয়ে গিয়েছে। যেমন কোটা বিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়করা এখানে খাবার খান এবং পরবর্তী সময়ে বিবৃতি দেন। এই খাবারের ছবি ও অন্যান্য বিষয়গুলো সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মে ছড়িয়ে যায় এবং মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়ে যায়। বিশেষ করে ফেসবুক প্ল্যাটফর্মে এর নাম ডিবি হারুন ভাতের হোটেল নামে পরিচিতি পাচ্ছে এখন। অন্যদিকে এ বিষয়টি এখন পর্যন্ত কিছু বলেননি ডিবি হারুন।
প্রশাসনিক বিষয়কে সম্মান রেখে সকল কিছু করা উচিত বলে আশাবাদী নেটিজেনরা। যাতে করে সবাই সম্মানিত হয় এবং নিজেও সম্মানিত থাকেন।
আরো দেখুনঃ মঙ্গলবার রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক ঘোষণা