আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এর জীবনী | President Joe Biden Biography

Joe Biden পুরো নাম জোসেফ রবিনেট বাইডেন জুনিয়র জেন্সেন। তিনি জো বাইডেন নামেই পরিচিত। তিনি আমেরিকার একজন বিখ্যাত রাজনীতিবিদ।বর্তমানে সবার মুখে মুখে তাঁর নাম। তিনি আমেরিকার রাষ্ট্রপতিদের তালিকায় সংযুক্ত নতুন এক মুখ। ২০২০ সালে তিন আমিরিকার ৪৬ তম প্রসিডেট নির্বাচিত হন।

Biography of joe biden

তিনি ডেমোক্রেটিক পর্টির একজন সদস্য হিশেবে এট্যার্নি হয়ে কর্মরত ছিলেন। এরপর তিনি রাজনীতি  ময়দানে পদার্পণ করেন।বেশ সুখ্যাতির সাথে দীর্ঘকাল নিজ এলাকা ডেলওয়ালায় সিনেটর হিশেবে কাজ করেন।বারাক ওবামা যখন প্রেসিডেন্ট তখন তিনি ছিলেন ভাইস প্রেসিডেন্ট। তিনি ছিলেন আমিরেকার ৪৭ তম ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলেন।

Joe Biden Political journey

তিনি হচ্ছেন আমেরিকার একজন বিখ্যাত রাজনীতিবিদ। তিনি 1976 সাল থেকে 2009 সাল পর্যন্ত তিনি সিনটর হিশেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি ইতিহাসের সবচেয়ে দীর্ঘ সময় দায়িত্ব পালনকারী সিনেটর। 2008 সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে এলেকশন ক্যাম্পেইনে খুব একটা সফল না হলেও ডেমোক্রেটিক মনোনীত প্রার্থী তার সহকর্মী হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন।

Joe Biden Family, and Home Place,

1942 সালের 20 নভেম্বর পেনসিলভেনিয়ার পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।বাবা জোসেফ রবিনেট বাইডেন সিনিয়র, মা ক্যাথরিন ইউজেনিয়া ফিনেগান। তাঁর পিতা ব্যবহৃত গাড়ি কেনা বেচার ব্যবসা করতেন এবং কখনো কখনো অতিরিক্ত টাকার উদ্দেশ্য গাড়ি পরিষ্কার করতেন। মধ্যবিত্ত পরিবারে বেড়ে ওঠা জো বাইডেন ছোটবেলা থেকেই পরিবারের কাছ থেকে শিখেছিলেন সংকল্প এবং জীবন চলার পথে সব চায়ে বড় সহায়ক হিসেবে বাবার অনুপ্রেরণা।

বাবাকে নিয়ে বাইডেন বলেন, আমার বাবা সবসময় বলতেন: চ্যাম্প যখন তুমি কোনো কিছু থেকে ছিটকে যাবে, তোমাকে আবার উঠে দাঁড়াতে হবে।

মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান জো বাইডেন,যখন তার শরীরে যৌবন বাতাস লাগছে তখন তাঁর সময়টা কাটে আর্থিক টানাপোড়নে।কিন্তু এসব তাঁর মানসিক বিকাশে বাধা হয়ে দাড়ায় নি।তিনি তুখোড় মেধাবী ছিলেন, বেশ ভালো খেলোয়াড়ও ছিলেন। স্কুলজীবন সবার মুখে ভালো খেলোয়াড় হিশেবে পরিচিত ছিলেন।

ছোট বেলায় তার মুখে কথা লেগে যেতে।যেটাকে তোতলানো বলা হয়।সবার মুখে হাসির পাত্র ছিলেন।অবশেষে তিনি কবিতা আবৃতিতে লেগে যান।তোতলানোও কমে যায়।

অর্থকষ্টের জন্য বেশ কয়েক বছর তিনি নানার বাসায় ছিলেন।সেখানেই তিনি প্রাথমিক লেখা পড়া চালিয়ে যান।জুনিয়ার একাডেমিতে পড়াশোনা করেছেন এবং সেখানে তিনি  1961 সাল পর্যন্ত পড়াশোনা করেন। তিনি বাইরের একজন শিক্ষার্থী ছিলেন কিন্তু অল্প বয়স থেকেই অসাধারণ নেতৃত্বের গুণাবলী প্রদর্শন করেছিলেন।

সুইডেনের খেলাধুলার প্রতি ঝোঁক ছিল এবং তিনি একজন প্রতিভাবান ফুটবল খেলোয়াড় ছিলেন একাডেমিতে পড়াশোনা শেষ করে তিনি দেওয়ার বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হন এবং সেখানে ইতিহাস রাষ্ট্রবিজ্ঞানে অধ্যয়ন করেন হাজার 1965 সালের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক পাস করেন এবং ইউনিভার্সিটি ভর্তি হন।

পরে তিনি তার প্রেমিকাকে বিয়ে করেন। আইন পাশ করেন ইউনিভার্সিটি  স্কুল এন্ড কলেজ এবং ইউনিভার্সিটি থেকে স্মাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন। নিজের পেশা হিসেবে গ্রহণ এর জন্য ফেরত আসেন এবং রাজনীতিতে সক্রিয় হয়ে ওঠেন তিনি নির্বাচিত হয়েছিলেন 1972 সালে যুক্তরাষ্ট্রের সিনেট নির্বাচনে দলের প্রতিনিধি হিসেবে অংশগ্রহণ করেন সে নির্বাচনে তিনি জয়লাভ করেন মার্কিন সিনেটর হিসেবে আমেরিকার ইতিহাসে বিখ্যাত হন।

সম্ভাবনাময় এই তরুণের জীবনে আঘাত নেমে আসে যখন তার স্ত্রী ও সন্তান একটি দুর্ঘটনার শিকার হয় দুর্ঘটনায় মারা যায় এবং তার দুই পুত্র গুরুতর আহত হয় আহত হয়। 1973 সালের 5 জানুয়ারি তিনি হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন পরের কয়েক বছর ধরে তিনি নিজেকে পরিশ্রমী ও রাজনীতিবিদ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন বেশ কয়েকটি স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্র নীতিমালা প্রণয়ন করেন এবং পররাষ্ট্র নীতি বিষয়ক সিনেটের শীর্ষস্থানীয় বিশেষজ্ঞদের একজন হিসেবে পরিচিত হয়ে ওঠেন।

2005 সালে তিনি অবদানের জন্য তিনি সর্বোচ্চ পুরস্কার পেয়েছিলেন এছাড়াও ও মাদক নিয়ন্ত্রণ নীতি সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি বিচার বিভাগের কমিটিতে দায়িত্ব পালন করেন এবং 1987 সাল থেকে 1995 সাল পর্যন্ত তিনি সভাপতিত্ব করেন।

স্বাধীনতা যুদ্ধে অবদান রাখার জন্য 1990 সালে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন করেছিলেন। তিনি 2007 সালের প্রার্থীতা ঘোষণা করেন ওবামা বাইডেনকে বহু বছরের রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা থাকার কারণে বেশ শ্রদ্ধা করতেন তাই বারাক ওবামা 2008 সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে বাহিনীকে নিজের সঙ্গী হিসেবে বেছে নেন এবং তাকে প্রেসিডেন্টের পদ দেন 2009 সালের জানুয়ারি আমেরিকার 44 তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে এবং 47 তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন সিনিয়র হিসেবে দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা থাকার সুবাদে অর্থনৈতিক মন্দার প্রেক্ষিতে আমেরিকান অর্থনীতি স্থিতিশীল করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন।

প্রেসিডেন্ট হিসেবে নাগরিকদের কাছে খুবই জনপ্রিয় হিসেবে প্রমাণিত হয় ফলে তারা 2012 সালের নির্বাচনে খুব সহজেই দ্বিতীয়বারের মতো নির্বাচিত হন প্রধান হিসেবে মনোনীত করেন রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বী এবং দেশকে পরাজিত করেন তিনি এবং তার 907 সালে বিয়ে করেন এবং তিনি সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছিলেন এই দম্পতির সন্তান আছে ইংরেজি বিষয়ের ব্যবহারিক স্টেটমেন্ট অফ স্প্রিডিং থে প্রসেস অফ ইনক্রিজিং।

HM Mahfuj

Mahfujur Rahman is the founder of this Blog. He is a Professional Blogger and SEO Expert, who is interested in SEO, Web Programming. If you need any information related to this website, then you can feel free to ask here. It is our aim that you get the best information on this blog.

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button