ফরম নম্বর দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করার নিয়ম: ফরম নম্বর দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড বের করার সবচেয়ে সহজ নিয়ম ও ডাউনলোড করার নিয়ম আপনি যদি জানতে চান তাহলে আমাদের “ফরম নম্বর দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করার নিয়ম” এই আর্টিকেল টি আপনার জন্য। আমরা এই লেখাটিতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি টপিক আপনাদের সামনে অনেক সহজে উপস্থাপন করবো। তাই আপনার ভোটার আইডি কার্ড এর প্রয়োজন হয় এবং আপনি ফরম নম্বর দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে চান তাহলে আমাদের এই লেখাটি শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন।
আপনি যদি নতুন ভোটার হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার কাছে ভোটার হওয়ার ফরম রয়েছে। আর আপনি চাইলে এই ফরম নাম্বার দিয়ে খুব সহজেই ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন। কিভাবে ফরম নাম্বার দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে হয় এটা নিয়ে আপনারা অনেকেই জানেন না। না জানার কারণে আপনারা অনেকেই আপনাদের ভোটার আইডি কার্ড হাতে পান না। ভোটার আইডি কার্ড আমাদের জীবন অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটা কার্ড। যেটা ছাড়া আমাদের জীবন প্রায়ই অচল। তাই আমাদেরকে অবশ্যই ফরম নাম্বার দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করা জানতে হবে। আর কিভাবে ফরম নম্বর দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে হয় সেটা আপনাদের এই লেখাটিতে স্টেপ বাই স্টেপ দেখানো হবে।
পাশাপাশি এই আর্টিকেলে আপনারা টোকেন নাম্বার দিয়ে কিভাবে ভোটার আইডি কার্ড বের করতে হয় এবং বের করা সেই ভোটার আইডি কার্ড কিভাবে ডাউনলোড করতে হয় সেটা আপনি জানতে পারবেন। ফরম নাম্বার দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড বের করা বর্তমান সময়ে এসে অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। কেননা বাংলাদেশের যে নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট রয়েছে সেই ওয়েবসাইট করতে কি নিয়ম বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। তাই এখন শুধুমাত্র আপনি ফরম নাম্বার দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন ও রেজিষ্ট্রেশন করতে পারবেন।
ফরম নম্বর দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড বের করার সবচেয়ে সহজতর নিয়ম
আপনার হাতে যদি ভোটার হওয়ার ফরম থাকে তাহলে আপনি খুব সহজেই বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশনের নিজস্ব ওয়েবসাইট থেকে আপনার ভোটার আইডি কার্ড বের করে ডাউনলোড করতে পারেবেন। এজন্য আপনাকে আপনার হাতে থাকা ভোটার আইডি কার্ডের ফরম এর ফরম নাম্বারটি জানা লাগবে। আপনি প্রথমে খুব সহজেই বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে গিয়ে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করার মাধ্যমে আপনার ভোটার আইডি কার্ড বের এবং ডাউনলোড করতে পারবেন। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট ফরম নাম্বার দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড বের করা ডাউনলোড করার জন্য আপনার বয়স অবশ্যই ১৮ এর উপরে হতে হবে। চলুন তাহলে আমরা দেখে নেই কিভাবে স্টেপ বাই স্টেপ কাজগুলো করতে হবে।
নিয়ম ১ঃ- একাউন্ট রেজিস্ট্রার করা
ভোটার ফরম নাম্বার বলতে বোঝানো হয় ভোটার স্লিপ এর নাম্বার। ভোটার স্লিপ কি? আপনি যদি বুঝে না থাকেন তাহলে নিচের ছবিটি লক্ষ্য করুন। আপনি ভোটার হওয়ার সময় অবশ্যই এরকম একটি স্লীপ পেয়েছেন। পাশাপাশি লাল তীর দ্বারা একটি নাম্বার দেখতে পাচ্ছেন। এই নাম্বার টি ব্যবহার করে নির্বাচন কমিশন ওয়েবসাইট একটি একাউন্ট রেজিস্টার করতে হবে। রেজিস্টার করার পরে আপনি আপনার ভোটার আইডি কার্ড বের করে ডাউনলোড করতে পারবেন ।
একাউন্ট রেজিস্টার করার জন্য আপনাকে প্রথমে নির্বাচন কমিশন এর ওয়েবসাইটে যেতে হবে। নির্বাচন কমিশনএর ওয়েবসাইটের যাওয়ার জন্য আপনি প্রথমে google-এ চলে যাবেন। গুগলে গিয়ে সার্চ করবেন NID Service লিখে। তারপর প্রথম যেই ওয়েবসাইট টি দেখতে পাবেন আপনি সেই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করবেন। প্রবেশ করলে আপনি নিচের ছবির মতো দেখতে পাবেন। https://services.nidw.gov.bd/nid-pub/
তারপর আপনি একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন এই অপশনে ক্লিক করবেন। ক্লিক করলে আপনি নিচের ছবিটির মত ইম্পেরফেস পাবেন।
আপনি এখানে প্রথমে আপনার ফরম নাম্বার, তারপর আপনার জন্ম তারিখ সঠিকভাবে দিবেন। তারপরে বিশেষ ক্যাপচা পুরন করে সাবমিট বাটনে ক্লিক করবেন। এখানে ক্লিক করার পর আপনি আপনার বর্তমান ঠিকানাটা দিয়ে দিবেন।
ঠিকানা সঠিকভাবে দেওয়ার পর আপনাকে ফোন ভেরিফিকেশন করতে বলা হবে। অর্থাৎ আপনি ভোটার হওয়ার সময় যেই মোবাইল নাম্বার দিয়েছেন সেই মোবাইল নম্বরটিতে একটি কোড যাবে। সেই কোডটি এখানে সাবমিট করার মাধ্যমে আপনি পরবর্তি পেইজে যেতে পারবেন। আপনি চাইলে এখানে আপনার ফোন নাম্বার পরিবর্তনও করতে পারেন যদি উক্ত নাম্বার টি আপনার কাছে না থাকে।
নিয়ম ২ঃ- আইডেন্টিটি বা ফেস ভেরিফাই করা
এবার আপনাকে ফেস ভেরিফিকেশন করতে হবে। ফেস ভেরিফিকেশন করার জন্য আপনি যে ব্রাউজারে এই কাজগুলা করতেছেন সেই ব্রাউজারটা ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে রিমুভ না করে প্লে স্টোরে যাবেন প্লে স্টোরে গিয়ে এনআইডি ওয়ালেট লিখে সার্চ করবেন। সার্চ করার পর আপনারা একটি অ্যাপ্লিকেশন পাবেন। অ্যাপ্লিকেশনটি আপনার ফোনে ডাউনলোড এন্ড ইন্সটল করবেন। তারপর আপনার ওপেন করবেন। ওপেন করার পর ক্যামেরা চালু হয়ে যাবে। তারপর আপনাদেরকে তিন ভাবে আপনাদের নিজেদের ছবি নিজেদেরকে তুলতে হবে। আপনারা সুন্দরভাবে নির্দেশনা অনুযায়ী ছবি তুলবেন। সঠিক ভাবে সবকিছু সম্পূর্ণ করার পর অটোমেটিক আপনার ব্রাউজারে নতুন একটি অপশন আসবে।
Voter ID Card Check করতে সময় যদি আপনার রেজিস্ট্রেশন করতে অসুবিধা হয় তাহলে ভোটার আইডি কার্ড এর রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতি জেনে নিন আমরা অনেক সহজে এটি বিস্তারিত এই আর্টিকেলে শেয়ার করেছি। NID Card Registration Process
নিয়ম ৩ঃ- পাসওয়ার্ড সিলেক্ট করে সেব করা
ফেস ভেরিফিকেশন করার পর এবার আপনার ব্রাউজারের যেই নতুন অপশন পাবেন সেটা হলো পাসওয়ার্ড সেট করা। আপনি চাইলে এখানে পাসওয়ার্ড সেট করতে পারেন কিংবা নাও সেট করতে পারেন। পাসওয়ার্ড সেট করলে সুবিধা হলো আপনি পরবর্তী সময়ে যখন এখানে এসে এই ধরনের কাজগুলো করতে যাবেন তখন আপনাকে আর পূর্বের কাজ গুলো করতে হবে না। আপনাকে আপনার পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করলে আপনি আপনার কাজগুলো সম্পন্ন করতে পারবেন। আর যদি আপনি পাসওয়ার্ড সেট না করেন তাহলে আপনাকে এই রকম কাজগুলো প্রতিবার করতে হবে। এখন যদি পাসওয়ার্ড সেট করতে চান তাহলে পাসওয়ার্ড সেট অপশনে ক্লিক করে আপনার পাসওয়ার্ড সেট করবেন। আর যদি না করতে চান তাহলে এড়িয়ে যান অপশনে ক্লিক করবেন। তারপর আপনার ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন।
স্মার্ট কার্ড চেক করার নিয়ম ও ডাউনলোড করার সহজ উপায়
Form Number diye voter id card check kora onek sohoj judi apanara uporer dewa process gulu follow koren tahole kub sohoje form number diye nid card check korte parben.
ভোটার স্লিপ দিয়ে আইডি কার্ড ডাউনলোড করা যায় কি?
হ্যা, অবশ্যই আপনি চেক করতে ভোটার আইডি কার্ড আপনার স্লিপ নাম্বার দিয়ে, কিভাবে করবেন এর সম্পূর্ণ পদ্ধতি এই পদ্ধতিতে দেওয়া রয়েছে, যেমন, প্রথমে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে ভোটার আইডি কার্ড এর স্লিপ নাম্বার দিয়ে, সব কিছু আর্টিকেল পড়লে বুঝতে পারবেন।
ভোটার নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড বের করবো কিভাবে?
ভোটার নাম্বার দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড বের করার নিয়ম অনেক সহজ, আপনি যদি আপনার ভোটার আইডি কার্ড এর নাম্বার যানেন তাহলে এই নাম্বার দিয়ে প্রথমে ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে পরে একাউন্ট খুলে ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করে নিতে পারবেন, এই পোস্টটি পড়ুন এবং নিচে এই পোস্টটির লিংক দেওয়া রয়েছে।