তুরস্কে ভূমিকম্পে জীবিত উদ্ধার হয়েছেন বাংলাদেশী শিক্ষার্থী রিংকু: প্রিয় পাঠক তুরস্কের ভূমিকম্পে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে বাংলাদেশী শিক্ষার্থী রিংকু ।তুরস্কের ভূমিকম্পে তুরস্কের হৃদয়বিদারক ঘটনা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল । তুরস্কের ভূমিকম্পে নিহতদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং তাদের পরিবারের শান্তি কামনা করছি।
তুরস্কে জীবিত উদ্ধার হয়েছেন বাংলাদেশী শিক্ষার্থী রিংকু: প্রিয় পাঠক আমাদের বাংলাদেশের অনেকেই তুরস্কে রয়েছেন কেউ উচ্চশিক্ষা গ্ৰহনের জন্য কেউ আবার জীবনের তাগিদে রয়েছেন । তেমনি আমাদের বাংলাদেশের একজন শিক্ষার্থী গোলাম দস্তগীর রিংকু ।তুরস্কে মঙ্গলবার ভূমিকম্পের কবলে পড়েন ।টানা ৩৬ ঘন্টা পর উদ্ধারকারীরা জীবিত উদ্ধার করেছেন আমাদের বাংলাদেশী শিক্ষার্থী রিংকুকে । চিকিৎসার জন্য তাকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন বা নিশ্চিত করেছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
তুরস্কের ভূমিকম্পে জীবিত উদ্ধার হয়েছেন বাংলাদেশী শিক্ষার্থী রিংকু:
বাংলাদেশী শিক্ষার্থী রিংকু উচ্চশিক্ষা লাভের জন্য তুরস্কে যান তবে রিংকুর পড়লেখা প্রায় শেষ পর্যায়ে । রিংকু উচ্চশিক্ষা লাভের পর তার দেশে ফেরার কথা তবে দেশে ফেরার পূর্বেই নির্মম ঘটনার কবলে পতিত হন বাংলাদেশী শিক্ষার্থী রিংকু।
সোমবার সিরিয়া তুরস্কের সীমান্তবর্তী এলাকায় আঘাত হানা ভূমিকম্পের পর থেকেই কোন খোঁজ পাওয়া যায় নি রিংকুর পরিবারের পক্ষ থেকে তুরস্কের পরিচিত ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করেও কোন খবর পাওয়া যায়নি ।তাই অজানায় আশঃকায় মুচড়ে পড়ে যায় পরিবারের সদস্যরা ।তারপর জীবিত উদ্ধার করা হয় রিংকু কে ।
রিংকুর বাড়ি বরিশালে ।প্রায় সাত বছর আগে রিংকু তুরস্কে পাড়ি জমান উচ্চশিক্ষা লাভের জন্য এবং উচ্চশিক্ষা প্রায় শেষ পর্যায়ে তাই দেশে চলে আসার কথা রিংকুর কিন্তু দেশে ফেরার পূর্বেই ভূমিকম্পের কবলে পতিত হন রিংকু।গত শুক্রবার ই তিনি শেষ পরিক্ষা দেন ।শেষ পরীক্ষা দেয়ার শেষেই তিনি দেশে ফেরার কথা কিন্তু দেশে ফেরার পূর্বেই নির্মম ঘটনার স্বীকার হন
রিংকু জীবিত উদ্ধার হয়ার পর তিনি বলেন ,তুরস্কে যেকোন দূর্ঘটনায় আশ্রয় নেয়ার কেন্দ্রবিন্দু হচ্ছে তুরস্কের কয়েকটি মসজিদ এছাড়াও তুরস্কে অনেক সাহায্য সহযোগিতা দেন আইন শৃঙ্খলা বাহিনী ও । তুরস্কের ভূমিকম্পে জীবিত অনেকেই উদ্ধার হয়েছেন তবে মৃত্যু হয়েছে হাজার হাজার মানুষের এই বিষ্ময়কর হৃদয়বিদারক ঘটনা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল ।
পরিশেষে বলতে চাই তুরস্ক সিরিয়ার এমন ঘটনা বিস্ময়কর আমাদের ব্লগের পক্ষ থেকে নিহতদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং তুরস্ক ও সিরিয়ার সকল নাগরিকদেরশান্তি কামনা করছি । কত পরিবার তার বাবা মা হারিয়েছেন আবার কোন কোন পরিবার তার সকল হারিয়ে ফেলেছে তাই সকলের শান্তি কামনা করছি সকল নাগরিকের জীবনে যেন শান্তি ভয় হোক ।